বাউনডুলে

বাউনডুলে
Featured Post Today
print this page
Latest Post

Zip, Rar কিংবা যেকোন আর্কাইভ ফাইল Unzip করতে পারছেন না সফটওয়্যার নেই বলে? আসুন শিখে যান সফটওয়্যার ছাড়াই কিভাবে আর্কাইভ ফাইল ভাঙবেন।

কম্পিউটারে মাঝে মধ্যে আনজিপ করার সফটওয়্যার নাই থাকতে পারে? কিন্তু প্রয়োজনীয় Zip, Rar সহ যেকোন আর্কাইভ ফাইলগুলো ভেঙ্গে মূল ফাইল গুলো পাওয়া কি থেকে থাকবে? অবশ্যই না। চাইলে আপনি অনলাইনেই ভেঙ্গে ফেলে মূল ফাইল পেতে পারেন আপনার জিপ ফাইল থেকে। আজ শেয়ার করছি এমন একটি সাইট যেখানে যেকোন আর্কাইভ ফাইল ভাঙতে পারবেন। সাইটটির নাম B1 Free Archiver। শুধু নাম শেয়ার করেই শেষ করছিনা নতুনদের সুবিধার্থে শেয়ার করছি পুরো টিউটোরিয়াল। তবে আসুন প্রথমেই জেনে নেই কি কি ফরম্যাটের আর্কাইভ ফাইল এই সাইট ভাঙতে সমর্থ আর তারপরেই চলে যাব পুরো টিউটোরিয়ালে স্ক্রিনশট সহ।
Supported formats: b1, zip, jar, xpi, rar, 7z, arj, bz2, bzip2, tbz2, tbz, txz, cab, chm, chi, chq, chw, hxs, hxi, hxr, hxq, hxw, lit, cpio, deb, gz, gzip, tgz, tpz, hfs, iso, lzh, lha, lzma, rpm, tar, xar, z, taz, xz, dmg, cb7, cbr, cbt, cbz
  • মাত্র তিনটি ধাপে আপনি কাজ শেষ করতে পারবেন। প্রথমেই Select archive নামের বাটন ক্লিক করুন এবং কম্পিউটার থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত জিপ বা যেকোন প্রকার আর্কাইভ ফাইল দেখিয়ে আপলোড করুন।
আপনার Zip, Rar কিংবা যেকোন আর্কাইভ ফাইল আপলোড করুন
  • মাত্র কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। তারপরেই পেয়ে যাবেন আপনার আনজিপ ফাইল।
আপনার আপলোড করা ফাইল প্রসেসিং করা হচ্ছে
আপনার আর্কাইভ ফাইল ভেঙ্গে আনজিপ করে ফেলা হয়েছে
  • এখন আনজিপ ফাইলটিতে ক্লিক করলে ডাউনলোড লিংক পেয়ে যাবেন। চাইলে আপনার আনজিপ ফাইলের ভিতরের যেকোন নির্দিষ্ট অংশও ডাউনলোড করতে পারবেন।
আনজিপ করা ফাইল ডাউনলোড লিংক



copy from bloggermaruf.com
2 comments

আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগসাইটে যোগ করুন Auto Refreshing


আপনার কি কোন ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট আছে? যদি থেকে থাকে আজ আপনার জন্যই তাহলে শেয়ার করছি একটি ছোট একটি ট্রিক্স।
আমরা অনেক সাইটেই অটো রিফ্রেশ সিস্টেম দেখে থাকি। এর মানে হল ওয়েব সাইট একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিফ্রেশ হবে। আপনি জিজ্ঞাস করতে পারেন এতে লাভ কি হবে? লাভ খুব একটা বেশি হবে না! তবে যে লাভটা হবে সেটাই বলি। আপনারা নিশ্চয়ই নিজে লক্ষ্য করেছেন আমরা অনেক সময় কোন ব্লগ বা ওয়েব সাইটে গিয়ে কিছুক্ষন ভিজিট করতে করতে অন্য কোন ট্যাবে চলে যাই। আর ওদিকে ওই সাইট হয়ত ক্লোজ করতেই ভুলে যাই। এতক্ষন ওই সাইট কোন নড়াচরা করেনা! এখন ওই সাইটের মালিক হিসেবে আপনি ভাবুন তো যদি সাইটে একটা অটো রিফ্রেশার লাগানো থাকত তাহলে একটা নির্দিষ্ট সময় পর সাইটটি রিফ্রেশ হতে থাকত। একদিকে আপনার সাইটের পেজ ভিউ বাড়ত আবার অন্যদিকে সাইটে নতুন কোন তথ্য বা টিউন নতুন এসে থাকলে সেটাও আপডেট হয়ে যেত। ফেসবুকের নিউজ ফিডের রিফ্রেশিং সিস্টেমটাকে উদাহরণ হিসেবে নিতে পারেন। পিসিতে বসে ফেসবুকের নিউজ ফিডে থেকে লক্ষ্য করে দেখবেন নতুন নতুন স্ট্যাটাস, ফটো অটোমেটিকভাবে চলে আসছে যা অটো রিফ্রেশ হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। আবার জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ টেকটিউনসেও লক্ষ্য করবেন নতুন কোন টিউন টেকটিউনসে আসলে সাইটটি অটোমেটিকভাবে লোডিং হয়ে নেয়। আমি আজ মূলত সাইটে কিভাবে এই অটো রিফ্রেশ সিস্টেম  যোগ করতে হয় সেটিই দেখাব। কাজটি খুবই সোজা। নিচের ধাপগুলো লক্ষ্য করুনঃ
  • প্রথমে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইটের টেমপ্লেটের এইচটিএমএল কোড এ চলে যান।
  • সাইটের এইচটিএমএল কোড থেকে <head> নামের কোড বা ট্যাগটি খুঁজে বের করুন।
  • ব্যাস, এবার নিচের এক লাইনের কোডটুকু খুঁজে পাওয়া <head> ট্যাগের পরেই বসায় দেন।
<meta content='800;url=http://baundole.blogspot.com/' http-equiv='refresh'/>
  • এখন উপরের কোডটি সামান্য লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো 800 এর বদলে আপনি আপনি আপনার ইচ্ছেমত সংখ্যা বসান। এর মানে হল আপনি এখানে যত বসাবেন তত সেকেন্ড পর সাইটটি রিফ্রেশ হয়ে নিবে অটোমেটিক। ধরুন আপনি 2000 বসালেন তাহলে আপনার সাইট ২০০০ সেকেন্ড পর অটোমেটিকভাবে রিফ্রেশ হবে। তাই আপনি যত সেকেন্ড পর সাইট রিফ্রেশ করাতে চান তত বসিয়ে দিন। আবার লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো http://baundole.blogspot.com লিংকের জায়গায় আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট বসিয়ে দিন। এছাড়াও আপনি যদি চান ওই নির্দিষ্ট সময় পর অটো রিফ্রেশ হয়ে অন্য কোন সাইট বা অন্য কোন নির্দিষ্ট পেজে চলে যাবে অটোমেটিক। তাহলে আপনি ওই লিংকও বসিয়ে দিতে পারেন।
2 comments

এখন নিজেই তৈরি করুন সাব মেনু

আমরা আজ শিখবো কিভাবে HTML এবং CSS দিয়ে সাব মেনু তৈরি করতে হয়। তাহলে প্রথমে একটি নতুন HTML ফাইল Open করি এবং তাতে CSS ফাইল এর Link করি। এখন আপনি ইচ্ছা করলে কপি-পেষ্ট করে সাব মেনুটি তৈরি করতে পারেন। তাহলে আমরা এখন চেষ্টা করি এবং স্ক্রীন শটটি লক্ষ করি।

CSS

#navigation{ width:750px; height:45px; margin:auto;}
#navigation ul{ margin:0px; padding:0px; list-style:none;}
#navigation ul li{ float:left; width:150px; position:relative;}
#navigation ul li a{ text-decoration:none; font-family:Arial, Helvetica, sans-serif; font-size:14px; display:block; background:#0f6581; color:#ffffff; line-height:45px; text-align:center;}
#navigation ul li a:hover{ background:#3bbdcd; color:#000000;}
#navigation ul ul { position:absolute; visibility:hidden;}
#navigation ul li:hover ul{ visibility:visible;}
#navigation ul li:hover ul li{ float:left;}

HTML

<div id="navigation">

<ul>

<li><a href="index.html">Home</a></li>

<li><a href="about-us.html">About Us</a></li>

<li><a href="location.html">Location</a></li>

<li><a href="services.html">Services</a>

<ul>

<li><a href="staff-careers.html">Careers</a></li>

<li><a href="contact-us.html">Contact us</a></li>

<li><a href="click-here.html">Click Here to View</a></li>

<li><a href="Lifeline–Emergency.html">Lifeline</a></li>

</ul>

</li>

<li><a href="childrens-programs.html">Programs</a></li>

</ul>

</div>
0 comments

কম্পিউটারে হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট না করলে করণীয়

হালের আমলে ক্লাউড স্টোরেজের ব্যবহার বাড়লেও এখনও কম্পিউটারের সব তথ্য হার্ডডিস্কেই সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। অনেক সময় কম্পিউটার চালুর পর নানা কারণে হার্ডডিক্স খুঁজে পাওয়া যায় না।
দেখা যায়, ঠিকঠাকভাবে পাওয়ার চালু হলেও হার্ডডিক্স ডিটেক্ট হচ্ছে না। এ রকম সমস্যা হলে হার্ডডিক্স খুঁজে পেতে করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে তুলে ধরা হলো এ টিউটোরিয়ালে।
১. কম্পিউটারটির কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাই থেকে আসা পাওয়ার লাইনটি ঠিকভাবে যুক্ত আছে কি না তা দেখতে হবে। মাঝে মাঝে লাইনটির সমস্যা কারণে হার্ডডিক্সের লাইনে সমস্যা হয়ে থাকে।

২. মাদারবোর্ডের সঙ্গে হার্ডডিস্কটির আইডিই বাস ক্যাবল অথবা সাটা ক্যাবল ঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কিনা তা দেখতে হবে। যদি না থাকে তাহলে তা ঠিক করে দিতে হবে।
৩. BIOS-এ IDE অটো ডিটেক্ট অপশনটি ডিজেবল থাকলে তা ৪টি IDE ডিভাইসের জন্য এনাবল করতে হবে নতুবা ম্যানুয়ালি HDD কে ডিটেক্ট করিয়ে দিতে হবে।
৪. কনফিগারেশরনের জন্য যদি একই সেটিংসে একাধিক IDE Device থাকে তবে তা (CD/DVD ROM,HDD) পাওয়া নাও যেতে পারে- যেমন দেখা গেল যে একটি HDD ও একটি DVD ROM উভয়েই Secondary master হিসেবে কনফিগার করা। এ ক্ষেত্রে দুটি Device-এর কোনো একটি নাও পাওয়া যেতে পারে।
৫. হার্ডডিস্কটি মাদারবোর্ডের সঙ্গে প্রাইমারি না সেকেন্ডারি হিসেবে যুক্ত তা ঠিক করে নিতে হবে।
0 comments

পিসি থেকে অন্য আরেক পিসিতে ডাটা স্থানান্তর করার সবচেয়ে সহজ উপায়

এক পিসি থেকে অন্য আরেক পিসিতে ডাটা স্থানান্তর করার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে সহজ উপায় হলো উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার টুল ব্যবহার করা। এই টুল অফার করে বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সপোর্ট মেকানিজ। এসব মেকানিজমে রয়েছে নেটওয়ার্ক কানেকশন, সিডি বা ডিভিডিতে ফাইল বার্ন করা, ইউএসবি মেমরিতে বা ইউএসবি ডাটা ট্রান্সফার ক্যাবলে কপি করা।

ক্যাবল মেথড বা প্রক্রিয়াটি সবচেয়ে সহজ। অবশ্য এ প্রক্রিয়ায় কাজ করতে চাইলে দরকার একটি বাড়তি কর্ড বা তার। এই তার উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার টুলের সিডির সাথে বান্ডেল আকারে পাওয়া যায়। এই টুল উইন্ডোজ ৭-এ বিল্ট-ইন অবস্থায় রয়েছে, যা অ্যাপ্লাই করা যায় এক্সপি এবং ভিস্তাতে। এজন্য নীল বর্ণের Download বাটনে ক্লিক করে প্রম্পট অনুসরণ করে এই টুলটি ইনস্টল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ডিফল্ট অপশন বেছে নেয়া উচিত।
পুরনো পিসিতে কাজ শুরু করতে চাইলে
1. Start>All Programs>Accessories>System Tools-এ ক্লিক করে Windows Easy Transfer-এ ক্লিক কতে হবে।
2. এবার নতুন কমপিউটারে (উইন্ডোজ ৭-এ) সুইচ করে একই কাজ করুন। উভয় কমপিউটারে যখন Welcome to Windows Easy Transfer স্ক্রিন আবির্ভূত হবে, তখন Next-এ ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী ডায়ালগবক্স জানতে চাইবে কিভাবে ফাইল ট্রান্সফার করা হবে। এক্ষেত্রে উভয় কমপিউটার ‘An Easy Transfer cable’ অপশন বেছে নিতে হবে। পুরনো পিসি (এক্সপি/ভিস্তা) প্রদর্শন করবে শুধু ‘This is my old computer’ একটি অপশন হিসেবে। এই অপশনে ক্লিক করুন।
3. এবার উইন্ডোজ ৭ পিসিতে বেছে নিন ‘This is my new computer’ অপশন। এর ফলে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে ‘Do you need to install windows Easy Transfer on your old computer?’ এবার ‘I already installed it on my old computer’ অপশন বেছে নিয়ে উভয় কমপিউটারের ক্ষেত্রে Next-এ ক্লিক করতে হবে।
4. এবার উভয় কমপিউটারের উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার ক্যাবল দিয়ে যুক্ত করতে হবে। এজন্য প্রত্যেক ক্যাবলের শেষ প্রান্ত ইউএসবি সকেটে ঢোকাতে হবে। উইন্ডোজ ৭ কমপিউটার পুরনো কমপিউটারের কনটেন্ট স্ক্যান করবে। কিছুক্ষণ পরে ইউজার অ্যাকাউন্ট, সেটিং এবং ফাইলের লিস্ট প্রদর্শিত হবে, যা ট্রান্সফার করা যাবে।
5. পুরনো কমপিউটার প্রদর্শন করবে ‘ট্রান্সফারিং ফাইলস অ্যান্ড সেটিং’ অপশন। লক্ষণীয়, এক্ষেত্রে কোনো কিছুই ট্রান্সফার হয় না। এবার নতুন পিসি প্রদর্শন করে ‘চুজ হেয়ার টু ট্রান্সফার’ উইন্ডো। প্রত্যেক ইউজার অ্যাকাউন্ট লিস্টেড হবে এবং বাই-ডিফল্ট টিক করা থাকবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে টিক অপসারণ করার জন্য ক্লিক করুন।
বিকল্পভাবে প্রত্যেক ইউজার অ্যাকাউন্ট থেকে সিলেক্ট করার আইটেম ট্রান্সফার করার জন্য Customize অপশনে ক্লিক করতে হবে সিলেকশন তৈরি করার আগে। লক্ষণীয়, প্রোগ্রাম এবং অ্যাপ্লিকেশন ট্রান্সফার করা যায় না এবং এগুলোর জন্য দরকার নতুন কমপিউটারে ফ্রেস ইনস্টলেশন। নতুন উইন্ডোজ ৭ পিসিতে আসার পর যেভাবে ট্রান্সফার করা ইউজার অ্যাকাউন্ট আবির্ভূত হয় তা টোয়েক করা সম্ভব। যখন পুরনো কমপিউটার ‘Choose what to transfer’ ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করে তখন `Advanced Options’-এ ক্লিক করতে হবে।
বাই ডিফল্ট পুরনো কমপিউটারের মূল অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার হবে নতুন কমপিউটারের ডিফল্ট অ্যাকাউন্টে। যদিও সেগুলোর নামের পার্থক্য থাকে। যদি এটি গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে ‘Creat User’ বেছে নিন। এটি উইন্ডোজ ৭ পিসিতে নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করাতে বাধ্য করাবে। এবার নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট নেম দিয়ে পাওয়াওয়ার্ডে ট্যাপ করে Create-এ ক্লিক করুন। এবার ডায়ালগবক্সের Advanced Options থেকে বের হবার জন্য Save-এ করুন।
এবার নতুন উইন্ডোজ ৭ কমপিউটারে Transfer’ বাটনে ক্লিক করুন। এর ফলে ‘Transfering fils and setting to this computer’ উইন্ডো আবির্ভূত হবে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের সিলেক্ট করা আইটেমের ট্রান্সফারের অগ্রগতি দেখা যাবে।
ডাটা ট্রান্সফারের প্রসেস দীর্ঘ সময় নিতে পারে, যা নির্ভর করছে কতটুকু ডাটা ট্রান্সফার করছে তার ওপর। আপনি যাই করেন না কেন, কমপিউটারের কাজে বাধা দেয়া ঠিক হবে না। যদি এটি ল্যাপটপ হয়, তাহলে মূল পাওয়ারের ব্যাপারে আপনাকে নিশ্চিত থাকতে হবে।
যদি ডাটা ট্রান্সফারের কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়, তাহলে উইন্ডোজ ৭ কমপিউটারে এক উইন্ডো প্রদর্শিত হবে, যেখানে উল্লেখ করা হয় your transfer is complete। এবার ‘See What was transfered’ এরর মেসেজ আবির্ভূত হবে। যদি আপনি আরো বেশি উৎসাহী হন, তাহলে ‘See a list of programms you might want to install on your new computer’ অপশনে আপনার পুরনো পিসিতে ইনস্টল করা অ্যাপ্লিকেশনের লিস্ট প্রদর্শিত হবে। এই কাজ শেষ করার পর উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার ইউটিলিকে বন্ধ করতে পারেন নিরাপদে।
0 comments

আপনি কি বাইক,মোটরসাইকেল,গাড়ি চুরির চিন্তায় ভুগছেন? ভুলে যান এইসব চুরির চিন্তা – প্রযুক্তি ব্যাবহার করে চোরকেই হাতেনাতে ধরুন

আজকে আমি আলোচনা কিভাবে আপনি আপনার যানবাহনকে চোরের হাত থেকে বাচাতে পারেন এবং কোন পদ্ধতিতে সেই চোরকে ধরতে পারেন। তো, শুরু করা যাক .....
আমাদের এই দেশে কারো বাইক বা মোটরসাইকেল চুরি হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেমন আধুনিক হয়েছি ঠিক তেমনি চুরেরাও কিন্তু আধুনিক হয়েছে- এটা আপনাকে মানতেই হবে। আপনি আপনার বাইক বা মোটরসাইকেল এর কিছু লক সিস্টেম ব্যাবহার করেও কিন্তু পরিত্রান পাচ্ছেন না। সুতরাং আপনাকে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যাবহার করতে হবে। আপনার এই সাধের বা প্রয়োজনের জিনিশটার দামের চেয়ে যে সিস্টেম টার দাম অনেক অনেক কম, আপনি কেন সেটা ব্যাবহার করবেন না ?
চুরি হয়ে গেলে মাথায় হাত দিয়ে লাভ নেই, আগেই জেনে রাখুন আপনার এই প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করবে, কিভাবে চোরকে তার কাজ থেকে বিরত রাখবেন ।
Gps Technology ,Gps Tracker price, Gps Tracker in Bangladesh, Gps Tracker for bike, Anti Theft Systems Bangladesh, Gps Tracking system, Gps Tracker for car
ঢাকা শহরে প্রায় কয়েক কোটি মানুষের বসবাস । আর এই কোটি মানুষের যাতায়াতের জন্য রয়েছে অসংখ্য গাড়ি। প্রত্যেক দিন এই গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিশেষ করে PRIVATE CAR. প্রত্যেক গাড়ির মালিকের শখ এবং নিতান্তই প্রয়োজন এর জিনিস তার গাড়িটি।
অথচ, অনেক ক্ষেত্রেই এই গাড়ির নিয়ন্ত্রণ থাকে গাড়ির ড্রাইভার এর উপর। অর্থাৎ, ইচ্ছে করলেই গাড়ির ড্রাইভার আপনার অগোচরে কথা অমান্য করে তার ইচ্ছা মত যেখানে সেখানে ঘুরাফেরা করা , অপ্রয়োজনে এ সি চালানো, রাস্তা থেকে যাত্রী তোলা, তেল চুরি করা, অবস্থান নিয়ে মিথ্যা কথা বলা, গাড়ি অতিরিক্ত গতিতে চালানো ছাড়াও আপনার অনুমতি না নিয়েই চলে যেতে পারে ঢাকার বাইরে। অথবা বিক্রি করে দিতে পারে আপনার মূল্যবান গাড়িটি।
শুধু তাই নয়, আপনার গাড়িটি আপনি পার্ক করে যে জায়গায় রেখে নিজের কাজগুলু সারলেন, এসে দেখলেন যে আপনার গাড়িটি আর সেই জায়গায় নেই , অর্থাৎ আপনার গাড়িটি চুরি হয়ে গেছে। গাড়ি চুরেরা সাধারানত অন্যান্য চুরের চাইতে অধিক চালাক এবং এরা  চক্রবদ্ধভাবে গাড়ি চুরি করে থাকে। এবং এদের চক্রের সাথে আপনি হয়ত পেরে উঠতে পারবেন না বা পারেন না। ।
ঠিক এই রকম সমস্যার সমাধান এখন বাংলাদেশে রয়েছে কিছু প্রযুক্তি  । আপনি সেইগুলু ব্যাবহার করেই আপনার গাড়ির নিরাপত্তা দিতে পারবেন।
ধরুন আপনার গাড়িটি চুরি হয়ে গিয়েছে। আপনি তা জানতে পারলেন। এই হারিয়ে যাওয়া গাড়ি বা চুরি হয়ে যাওয়া গাড়িটি খুঁজে বের করতে আমাদের দেশে পাওয়া যাচ্ছে এমন কিছু DEVICE  যা আপনার শখের হারিয়ে যাওয়া গাড়িটির অবস্থান বলে দিতে পারবে। এই সিস্টেম এর নাম হল GPS TRACKER( GLOBAL POSITIONING SYSTEM)।  শুধু তাই নয়,এই সিস্টেম ব্যাবহার এর মাদ্ধমে আপনি এস এম এস করে গাড়িটি থামিয়ে দিতে পারবেন।সেই চোরটিও গাড়ির ভেতরেই আটকে পরবে।অর্থাৎ  আপনি একই সাথে গাড়ি এবং গাড়ি চোর দুটোই পাচ্ছেন। যাকে বলা যায় ‘সাপও মরবে,লাঠিও ভাঙবে না’।
এই TOTAL SYSTEM এর পেছনে কাজ করবে DEVICE সরবরাহকারি কিছু প্রতিষ্ঠান ।আপনি যখনি এই ধরনের কোন সমস্যায় পরবেন,তখনি ঐ প্রতিষ্ঠান গুলোতে INFORM  করলেই তারা আপনাকে আপনার গাড়িটি কোথায় আছে তার যাবতীয় খোঁজ খবর পেতে সাহায্য করবে।সেই সাথে গাড়িটি যেখানে আছে সেখানেই ব্লক করে দিবে।এভাবে তাদের  সাহায্যে আপনি খুব সহজেই  আপনার চুরি বা ছিনতাই হয়ে যাওয়া শখের গাড়িটি খুঁজে পাবেন।
শুধু তাই নয় DEVICE  এর মাদ্ধমে আপনার গাড়ির সকল তথ্য  আপনার কাছে থাকবে।  অর্থাৎ  আপনার মোবাইল এর দ্বারা  কোন কমান্ড করে আপনি জায়গায় দাঁড়িয়ে গাড়ির যে কোন ফাংশন বন্ধ করে দিতে পারবেন।
এই সিস্টেম ব্যাবহার করে আপনি যে সকল সুবিধা পেতে পারেন।
  • ১. আপনার হাতের মোবাইল দিয়েই গাড়িটির সকল প্রকার  নিয়ন্ত্রণ রক্ষা করতে পারবেন।
  • ২. ইন্টারনেট ব্যাবহার করে আপনি নিজেই গাড়ির অবস্থান দেখতে পারবেন।
  • ৩. ড্রাইভার এর সকল চালাকির অবসান ঘটাতে পারবেন।
  • ৪. চুরি বা ছিনতাই হলে গাড়িটির নিরাপত্তা পাবেন।
  • ৫. দৈনিক বা মাসিক তেল খরচ হিসেব করতে পারবেন।
  • ৬. আপনার গাড়িটি সারাদিন কোন কোন জায়গায় গেল, কোন জায়গায় দাঁড়াল, এই সকল তথ্য।
  • ৭. ৬ মাস পর্যন্ত আপনি যে কোন দিনের তথ্য পেতে পারেন অইসব কোম্পানি  কাছ থেকে।
এই সিস্টেম REAL TIME TRACKING পদ্ধতি মেনে চলে । প্রতি ১ মিনিট পর পর SERVER DATABASE এর UPGRADE হয়, ফলে আপনার গাড়িটির সারা দিনের তথ্য আপনি মুহূর্তেই পেতে পারেন। ধরুন আপনার গাড়ি আজকে সারাদিনে চলল ১০০ কি মি। আপনার FUEL CONSUMPTION হিসেব করলেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার তেলের খরচ ।
তাছাড়া আপনার গাড়িটি সারাদিন কোন কোন জায়গায় গেল, কোন জায়গায় দাঁড়াল, এই সকল তথ্য SERVER যে জমা থাকবে ৬ মাস। অর্থাৎ ৬ মাসের মধ্যে যে কোন দিন আপনি আপনার হিসেব চাইলেও অইসব কোম্পানি  আপনাকে তা দিতে পারবে ।
0 comments

প্রায় সব ব্লগেই Popular Posts গেজেটটি থেকে থাকে। কারন একটি ব্লগে এই পপুলার টিউন উইডগেট অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর তাই এই উইডগেটটি স্টাইলিশ করার চেস্টাও আমরা সবসময় করে থাকি। আজ ব্লগস্পট ব্লগের জন্য নিয়ে এলাম চরম একটি 3D স্টাইলের পপুলার টিউন। বুঝতেই পারছেন উইডগেটটি যেহেতু থ্রিডি স্টাইলের তাই এর আকর্ষণীয়তা কতটা! আসুন, ব্লগস্পট বিশেষজ্ঞ ভাইদের আজকে শেখাব আপনার ব্লগস্পট ব্লগে একটি সুন্দর, আকর্ষণীয় 3D স্টাইল Popular Posts উইডগেট লাগানোর পদ্ধতি। এই উইডগেটটি মূলত ফটোগ্রাফি বা অন্যান্য গ্যালারী কিংবা ছবি ভিত্তিক ব্লগের জন্য উপযোগী। তবে চাইলে আপনি যেকোন ব্লগেই ব্যবহার করতে পারবেন। এই পপুলার টিউন উইডগেটটি নিচের ইমেজের মত অনেকটা। তবে পুরোপুরি মিল নেই।


  • ব্লগস্পট ব্লগের ড্যাশবোর্ডে লগিন করে Layout সেকশনে যান।
  • সাইডবারে যথানিয়মে একটি Popular Posts উইডগেট খুলুন। তবে Popular Post উইডগেট যোগ করার সময় নিচের ছবির মত করে পপুলার টিউনটি সেটিংস করে নিন।



  • এবার উইডগেটটি সেভ করুন।
  • এখন চলে যান ব্লগস্পটের টেমপ্লেট থেকে এডিট এইচটিএমএল অপশনে।
  • টেমপ্লেট কোডগুলো থেকে </body> নামের কোডটি খুঁজে বের করুন এবং খুঁজে পেলেই এর উপরে নিচের কোডগুলো বসিয়ে দিন।
 copy this code into notepad then place your blog
 
 
<style type='text/css'>
 .cube { width: 300px; height: 300px;}
 a img { border: none; }
 #linksCube img { width: 100%; height: 100%; }
 </style>
 <script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.6.1/jquery.min.js' type='text/javascript'/>
 <script src='https://sr-site.googlecode.com/files/sr-site-image.js' type='text/javascript'/>
 <script charset='utf-8' type='text/javascript'>
 $(function () {
 $('.popular-posts ul').abupopularcube();
 });
 </script>
 <script src='https://sr-site.googlecode.com/files/popularpost.js' type='text/javascript'/>
 
 
  • এই পপুলার টিউন উইডগেটের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৩০০ এবং ৩০০ পিক্সেল করে দেয়া আছে। আপনি চাইলে দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ পরিবর্তন করতে পারেন। উপরের কোড লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো 300 এবং 300 এর জায়গায় আপনার চাহিদামত দৈর্ঘ্য প্রস্থ মাপ বসাতে পারেন।
  • সবশেষে টেমপ্লেট Save দিন। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে আকর্ষণীয় একটি একটি থ্রিডি পপুলার টিউন।
 
this post copy from bloggermaruf.com
0 comments

Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List



Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List: Are you looking for Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List. A complete list of Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List is given below. The top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List top to bottom serial is given according to Alexa Ranking:
1 comments

১৯৭১ এ মক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত অস্ত্রের বিবরন

১৯৭১ এ মক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের বিবরন।
থ্রীনট থ্রী রাইফেল
যশোর পতন, এপ্রীল ১৯৭১। EPR বাহিনী, থ্রীনট থ্রী হাতে প্রথমবার পাকিদের হটিয়ে শহরটি দখল করার পর।
থ্রী নট থ্রী .303 রাইফেল।


ব্রীটিষ Lee enfield co ডিজাইন এবং ব্রীটেন ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত রাইফেল। ম্যাগাজিন ৬ রাউন্ড।
মুক্তিযুদ্ধকালে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত যুদ্ধাস্ত্র। ২৫মার্চ কালরাতে রাজারবাগ পুলিশলাইনে আক্রমনকারি পাকি বাহিনি কে প্রথম প্রতিহত করা হয় এই থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়েই। খুবই টেকশই, বিকল হয় না বললেই চলে। ১৮৯০সালের ডিজাইনে তৈরি শত বছরের পুরনো অস্ত্রগুলো এখনো চলছে। পুলিশ-আনসারদের হাতে এখনো দেখা যায়।
M2 স্টেনগান.
ব্রীটেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত কার্বাইন। ২০ রাউন্ড গুলিভর্তি ম্যাগাজিন।
M2 9MM স্টেনগান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রীয় অস্ত্র।
পুর্বাঞ্চলে জাপানি আগ্রাসন ঠেকাতে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহি্নীর হাতে বিপুল পরিমান স্টেনগান মজুদ হয়। দেশ ভাগের পর অস্ত্রগুলো থেকে যায়।
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনীর সাথে। পর্বরতিতে খন্ডযুদ্ধে আর কিছু স্টেনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে।
গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে স্টারলিং সাব মেশিনগান, ছবিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকু চৌধুরীর নিজস্য এলবাম থেকে নেয়া।
Sterling -sub machine gun
ব্রীটিশ নির্মিত, ভারতে সংযোজিত স্টারলিং সাব মেশিনগান । অনেকে এটাকে ভুল করে স্টেনগান বলে, আসলে দেখতে প্রায় একই রকম বলে এই ভুল টা করে।স্টক ভাজ করা যায়। সর্ট রেঞ্জে খুবই কার্যকর ছোট সাব মেশিনগান। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড।
ঢাকা ভিত্তিক গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রায় সবার হাতেই এই অস্ত্র টি দেখাগেছে।
এসএলআর
যুদ্ধক্ষেত্রে SLR নিয়ে আক্রমন প্রস্তুতি মুক্তিযোদ্ধাদের।
SLR কাঁধে মিত্র ভারতিয় বাহিনী।
L1A1 SLR কম্ব্যাট রাইফেল।
'এসএলআর' নামে বহুল পরিচিত। ১৯৫৩ সালের বেলজিয়ান FN ডিজাইনে ব্রীটিষ নির্মিত L1A1 SLR সেলফ লোডিং কম্ব্যাট রাইফেল। সেমি-অটমেটিক।
বুলেটকার্টিজ 7.62 MM, ম্যাগাজিন ২০ রাউন্ড।
মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় পদাতিক বাহিনীর প্রধান কম্ব্যাট রাইফেল।
যুদ্ধে এই 'এস এল আর' ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়।
কালাসনিকভ AK47
বিখ্যাত রুশ কালাসনিকভ এর ডিজাইনে চিনে নকল করে তৈরি করা AK47 এস্যল্ট রাইফেল। কাজ করে অটোমেটিক, মেসিনগানের মত। বাঁকানো ম্যাগাজিনে গুলি ৪০ রাউন্ড।
দখলদার পাকিস্তানি পদাতিক বাহিনীর খুবই কার্যকর অটোমেটিক রাইফেল। পাকিস্তানি আর্মির কমান্ডারের হাতে দেখা যেত।
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে মুলত বিদ্রহি বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়।পরবর্তিতে খন্ডযুদ্ধে আর কিছু চাইনিজ AK47 মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে।
বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বর্তমানে লাইসেন্স নিয়ে এগুলো এ দেশেই তৈরি করছে। নিয়মিত বাহিনী গুলো এবং বিজিবি, RAB, আর্মড পুলিশ, কোষ্টগার্ড এরা সবাই এই অস্ত্র ব্যবহার করছে।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ পরবর্তি ৫০এর দশকে সোভিয়েট ইউনিয়নে এই অস্ত্রটির প্রচলন শুরু হয়ে এর জনপ্রীয়তা অপরিবর্তিত আছে এর উচ্চমান নির্মানশৈলির কারনে।
চিন অস্ত্রটি হুবুহু নকল করে বিভিন্ন দেশে বিক্রয় করছে।
কাদের বাহিনী একটি অপারেশনে, Bren LMG দেখা যাচ্ছে, পাসে বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকি।
এল এম জি
Bren MK-lll Light machine gun.

চেকস্লভাকিয়ার ডিজাইনকৃত, ব্রীটেনে নির্মিত। ব্রেনগান, LMG নামে বহুল পরিচিত খুবই কার্যকর একটি দু পা ওয়ালা লাইট মেশিনগান । এর বুলেটকার্টিজ থ্রী নটথ্রী রাইফেলের অনুরুপ। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনির সাথে। পরবর্তিতে ভারতীয় বাহিনীর কাছথেকে বেশকিছু এল এম জি ব্রেনগান সংগ্রহ করা হয়। যুদ্ধে এই অস্ত্র সকল ফ্রন্টে ব্যাপকভাবে ব্যাবহৃত হয়।
ডেগট্রায়ভ RPD Type 56 LMG
LMG-RPD-44

রাশিয়ার Vasily Degtyaryov এর ডিজাইনকৃত, পর্বরতিতে চিনে নকল করে তৈরি করা রাউন্ড ম্যাগাজিন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন LMG
পাকি নিয়মিত বাহিনীর প্রধান ‘এল এম জি’। Type 56 এবং Type 44 দুটি মডেল, কিন্তু দেখতে হুবুহু এক।
এর বেশ কয়েকটি মেশিনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়। ড্রাম টাইপ ম্যাগাজিন, ভেতরে চেইনলোডেড ১০০ রাউন্ড গুলি আটে। দক্ষ সেনা মুক্তিযোদ্ধারাই এগুলো ব্যবহার করতো।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখনো এগুলো ব্যাবহার করছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের হেভি মেশিনগান চালানোর ট্রেনিং চলছে
এইচ এম জি Browning M2
ব্রাউনিং কম্পানির ডিজাইনকৃত যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহিনীর বহুল ব্যবহৃত হেভি মেশিনগান। এর 30mm বুলেট ট্যাঙ্ক বডি ভেদ করতে পারে। চেইনলোডেড কার্তুজ ফিড।
মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত সেনা মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় সাজোঁয়া বাহিনী এবং শত্রু পাকিবাহিনী সবাই কাছেই এই ভারি মেশিনগান ছিল।
কিছু HMG গানবোটেও ফিট করা হয়েছিল। এটি বিমান বিধ্বংসি অস্ত্র হিসাবেও ব্যবহৃত হত।
ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তানে এখনো ব্যবহৃত হচ্ছে। খুবই ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন হেভি মেসিনগান।
1 comments

বাংলাদেশের সব মোবাইল অপারেটরদের ইন্টারনেট সেটিংস

এখন পর্যন্ত ছয়টি মোবাইল অপারেটরদের বাংলাদেশে আছে এবং তারা বিভিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ প্রদান করে থাকে. কিন্তু সব সময় মোবাইল ইন্টারনেট সেটিংস কনফিগার করার পদ্ধতি জানা থাকেনা.এ জন্য নিচে বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরদের ইন্টারনেট সেটিংস কনফিগার করার পদ্ধতি প্রদান করা হল আশা করি সবার কাজে লাগবে
 GrameenPhone:
Manual WAP Settings for Handset:
Profile/Settings Name = GP-WAP
APN (Access Point Name) = gpwap
WAP Gateway (Proxy) IP = 10.128.1.2
WAP Gateway (Proxy) Port = 8080
WAP Homepage = http://wap.gpworld.com/
Data Bearer = GPRS
Manual MMS Settings for Handset:
Profile/Settings Name = GP-MMS
APN (Access Point Name) = gpmms
Gateway (Proxy) IP = 10.128.1.2
Gateway (Proxy) Port = 8080
Relay Server URL = http://mms.gpsurf.net/servlets/mms
Data Bearer = GPRS

Manual Internet Settings for Handset:
Profile/Settings Name = GP-INTERNET
APN (Access Point Name) = gpinternet


Robi:
In order to set Robi Internet in your Handset just follow the following instructions: For Internet settings through SMS

1. SMS ALL for WAP, MMS, & Internet
2. For Internet- SMS Internet to 1227
3. For WAP- SMS WAP to 1227
4. For MMS- SMS MMS to 1227

For USSD Menu- Dial *140*7#
For manual settings :


INTERNET setting: WAP setting: MMS setting:
Profile Name : Robi-INTERNET“APN” : INTERNETProxy-IP& port: Not required Profile Name : Robi-WAP“APN” : wap”Proxy / IP Address”: 10.16.18.77
“Port” : 9028
Profile Name : Robi-MMSAPN :WAP”Proxy/IP” : 10.16.18.77″Port” : 9028″URL” : http://10.16.18.40:38090/was


Banglalink:
You have to manually configure your mobile for banglalink GPRS. Just call to 121 and contact with an agent of customer care service. Manually Internet Settings:
Profile Name: blweb
APN: blweb
Protocol: http Wap:
Profile Name: blwap
APN: blwap

Proxy/Gateway Address: 10.10.55.34 or 010.010.055.034

Port: 8799

Protocol: http



For airtel 2G:
Internet Setting:
Profile name:Airtel Inetrnet
APN: internet
Port: 8080
IP: 10.6.0.2

MMS Setting:
Profile name: Airtel MMS
APN: mms
Port:8080
IP: 10.6.0.2
Homepage: http://bd.airtel.com/

For Teletalk 3G &2G:
WAP Setting:
Profile name: Teletalk-WAP
APN: wap
Port: 9201

Internet Setting:
Profile name: Teletalk-Internet
APN: wap (for bundle package) & gprsunl (for unlimited package)
Port: 9201
Proxy Address192.168.145.101

MMS Setting:
Profile name: Teletalk-MMS
APN: mms

You can also get this settings by sending an sms to the operator. Here the process-

Write "set" and send SMS to "738". 

ফাইল সংরক্ষণের সময় প্রাক কনফিগার পাসওয়ার্ড 1234 ব্যবহার করুন.




1 comments

জেনে নিন আপনার কম্পিউটারের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এন্টিভাইরাসটি কতটুকু কাজ করতেছে

আমরা অনেকে ফ্রী এন্টিভাইরাস সহ বিভিন্ন এন্টিভাইরাসের ট্রায়াল ভার্সন ব্যবহার করি ।
আর নিচিন্তে নাকে তেল দিয়ে কাজ চালিয়ে যাই ।
আপনি জানেন কি এসব এন্টিভাইরাসের অধিকাংশই পিসিকে স্লো করে দেয় । আর ইন্টারনেটে যে সব ফ্রী এন্টিভাইরাস পাওয়া যায় সেগুলোর অধিকাংশই ভাইরাস ।


কি বিশ্বাস হচ্ছে না ?
এর ফাঁদে অনেকেই পড়তেছে আর দু-দিন পরপর কম্পিউটার নিয়ে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে ।
আপনি নিজেও হয়তো জানেন না আপনার সাধের এন্টিভাইরাস কাজ করতেছে, না শুধুই ঝামেলা করতেছে ।
আজ আমি আপনাদের একটা ছোট টিপস্ দেব যার মাধ্যমে আপনি সহজেই জেনে নিতে পারবেন আপনার সাধের এন্টি-ভাইরাসের কর্মকান্ড ।
নোটপ্যাড ওপেন করুন (New Text Document.TXT) এবং নিচের কোডটি কপি-পেষ্ট করে দিন
X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H*
এখন নোটপ্যাডের ফাইলটি রি-নেম করুন New Text Document.TXT  থেকে myfile.com এ ।
অতঃপর আপনার এন্টি-ভাইরাস দিয়ে myfile.com ফাইলটি স্ক্যান করুন ।
যদি আপনার এন্টি-ভাইরাসটি সঠিকভাবে কাজ করে তাহলে একটা ওয়ার্নিং ম্যাসেস আসবে এবং myfile.com ফাইলটি ডিলিট করে দেবে ।
অন্যথায় বুঝে নিন আপনার কম্পিউটারের নিরাপত্তায় আপনি কার উপর নির্ভরশীল হয়ে আছেন ।
1 comments

পৃথিবীর যেকোনো সফটওয়ারের সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ খুজে বের করুন সবচেয়ে সহজ উপায়ে

পৃথিবীর অন্যান্য সব দেশের তুলনায় আমাদের বাংলাদেশে ফ্রি সফটওয়্যার, পাইরেট সফটওয়্যার,  ট্রা‌য়াল সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রবণতা বেশি।
যার অধিকাংশ আমরা ইন্টারনেট থেকে ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে ব্যবহার করি।
এই ধরনের সফটওয়ারের ক্ষেত্রে ট্রায়ালের নিদিষ্ট সীমা অতিক্রম হওয়ার পরই আমরা এই সফটওয়ার, গুলোর সিরিয়াল কি ইন্টারনেটে খুঁজে হয়রান হই।
অথচ একটু ভিন্ন ভাবে গুগল এ সার্চ করে আপনি খুঁজে বের করতে পারেন আপনার মেয়াদ উর্ত্তীর্ণ সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ খুব সহজেই
আপনি যে সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ খুঁজছেন গুগলে সার্চ দেওয়ার সময় সেই সফটওয়্যারটি আগে লিখুন 94fbr অথবা সেই সফটওয়্যারটি (ভার্সন সহ) লিখে তার শেষে FBR94 লিখে সার্চ দিন।
দেখবেন গুগল শুধু সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ এর হাজার হাজার লিঙ্ক দিচ্ছে আপনাকে।
উদাহরণঃ
94fbr Microsoft Office
94fbr Kaspersky
94fbr Adobe Photoshop
অথবা
Microsoft Office FBR94
Kaspersky FBR94
Adobe Photoshop FBR94
টিউনটা বেশি বড় করলাম না ছোট করেই করলাম। আশা করি এখন থেকে আর কোন সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ নিয়ে সমস্যা হবে না।
0 comments

আলেক্সজা কী, রাঙ্কিং কমানোর বেষ্ট উপায়

আলেক্সজা(Alexa) হল এমাজন এর একটি কোম্পানি এটির কাজ হল পৃথিবীর যত সাইট আছে তার রেংক নির্ধারন করা। একটি উদাহারণ দিচ্ছি দরুন আমি একটি ওয়েব সাইট তৈরি করি আর আমি আমার সাইটে এর জনপ্রিয় কেমন, তার উপর নিভর করে আমার সাইটির একটি নম্বর পায় যা আলেক্সজা আমাকে প্রধান করে ।আর এই নম্বার যত কম হবে আমার সাইট টি
তত বেশি জনপ্রিয়। alexa এর ঠিকানা www.alexa.com
alexa rank আলেক্সজা কী, রাঙ্কিং কমানোর বেষ্ট উপায়, ৯০% কাজ প্রমাণিত।আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা নিজেদের ব্লগ পরিচালনা করেন এবং নিজেরা পোস্ট করেন কিন্তু তাদের ব্লগে ভাল ভিজিটর
ও আছে কিন্তু ব্লগ এর রেংক কমে না ওলটা বাড়ে তাই না ভাই ?
আপনার ব্লগ এ রাঙ্কিং অনেক বেশি। আপনার ব্লগের আলেক্সা রাঙ্কিং দিন এর পর বাড়ছে এক সময় ছিল ৫ লাখ আর এখন
তা ২০ লাখ এবং দিনের পর দিন তা বেড়ে চলছে । আপনি ঠিক বুজে উঠতে পারছেন না কি করে আলেক্সজা রাঙ্কিং কমাবেন। আপনি ভাবছেন এই আলেক্সা রাঙ্কিং একটা ফালতু জিনিস, না ভাই ফলতু না ।
আপনি এই কথা গুলো মানেন আর দেখুন আপনার রেংক কত তারা তারি ভাল হয়ে ওঠে
শুরু করুন…
১.কপি করা কোন পোস্ট থাকলে তা তুলে দেন ।
২. কিছ ভাল পোস্ট লেখুন আর তা বিভিন্ন সাইটে (সামাজিক সাইটে)দিয়ে মার্কেটিং করুন।
৩. সামান্যতম এস ই ও করুন
৪. কম করে তিন দিন পর পর একটি ভাল পোস্ট দিন যা সবার নজর কাটবে।
৫.যে পোষ্টে মানুষের কোন উপকার হবে না সেই পোস্ট ডিলিট করুন(যেমন মিথ্যা বলে টাকা আয় করার উপায় ইত্যাদি হাবি-জাবি)
৬. আপনার সাইটে বাউন্স রেট কমান।
৮. আপনার নতুন পোস্ট এর সাথে পুরাতন পোস্ট এর লিংক ব্যবহার করুন।
এতে করে ভিসিটর আপনার সাইটে বেশি কক্ষ থাকবে এবং আলেক্সজা রাঙ্কিং ও কমে ।
৯. ব্লগে একটা সুন্দর মেনু বার দিন।এই মেনু বার ও কিন্তু আলেক্সা রাঙ্কিং কমায় ।
১০. সোসিয়াল শেয়ার (ফেসবুক, গুগল প্লাস, টুইটার, ইত্যাদি )
১১. সোসিয়াল  বুক মারকিং
0 comments

Banglalink ব্যবহারকারিদের জন্য নিয়ে এলাম কিছু শর্টকাট কোড

বাংলালিক ব্যাবহারকারি বন্ধুদের জন্য (দেখলে প্রাপ্তি,না দেখলে মিস) ।
কোডসমূহঃ

BANGLALINK TOP U.S.S.D
1. Check Own Number: *511#
2. Check Current Package: *125#
3. Banglalink Advance: *874#
4. GPRS Data Check: *222*3#
5. GPRS Deactivation: *222*2#
6. Call Me Back: *126*Number#
7. Call Waiting Activation: *43#
8. Call Waiting Deactivation: #43#
9. MCA Out of Reach: **62*622#
10. Power Menu: *789#
11. USSD Alert Service: *234#
12. Prize Point Check: *567*1 # OR*720*1#
13. 100SMS Activation: *222*8#
14. 100SMS Deactivation:*222*9#
15. 500SMS Activation: *132*1#
16. 45paisa/min Activation:*166*4*1#
17. Banglalink Emergency: *321#
18. VMS Activation: **21*770#
19. Dial Up Number: *99***1#
20. Bill Pay Service: *777#
21. Mobile Train Ticket: *131#
22. Jobs Link (New): *108*1#
23. Bibaho Link (New): *108*2#
24. Call Divert Activation:**21*Number#
25. Call Divert Deactivation:##002#===============================
0 comments

SSL/TLS এবং নিরাপদ ওয়েবসাইট প্রসঙ্গ

প্রাথমিক আলোচনা

ধরুন, আপনি অনলাইনে কেনাকাটা করছেন। বিশেষ কোনো ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি একটি পন্যের অর্ডার দিলেন এবং যথারীতি পেপাল কিংবা মাস্টারকার্ডে সেটার বিল পরিশোধ করলেন। আপনি কি ভেবেছেন, আপনার দেওয়া গোপন তথ্য চুরি হতে পারে! অথবা, আপনি নিজেই এ ধরণের একটি ওয়েবসাইট চালু করেছেন; মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করবে কেন? কোন বিশ্বাসে তারা আপনার ওয়েবসাইটে এসে তাদের পাসওয়ার্ড ইত্যাদি গোপন তথ্য প্রদান করবে?
এই সমস্যার সমাধানে ওয়েবসাইটগুলোকে এক ধরণের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। যা জানিয়ে দেয় একটি সাইট নিরাপদ কিনা কিংবা কতটুকু নিরাপদ। ব্রাউজার থেকে সার্ভার এবং সার্ভার থেকে ব্রাউজারে তথ্য আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে তথ্য চুরি হবে না, এটি সুনিশ্চিত করার জন্যে ওয়েবসাইটগুলোকে SSL/TLS সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। SSL এবং TLS হল যথাক্রমে Transport Layer Security ও Secure Sockets Layer-এর সংক্ষিপ্ত রুপ।

কীভাবে চিনবেন?

ওয়েবসাইটের ঠিকানার (URL) শুরুতে http:// থাকে, নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন। এই http:// হল একটি Application Protocol, এর পূর্ণরূপ HyperText Transfer Protocol; কিন্তু আপনি কি লক্ষ্য করেছেন কিছু সাইটের ঠিকানার শুরুতে https:// থাকে? https:// শুধুমাত্র সেই সাইটগুলোতেই থাকে, যেগুলো SSL/TLS সার্টিফিকেট প্রাপ্ত। এই https:// হল HyperText Transfer Protocol Secure-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। প্রকৃতপক্ষে এই সাইটগুলো গোপন তথ্যাদি (বিশেষ করে পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য গোপন নম্বর) আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে নিরাপদ।

(বামদিকে অনিরাপদ এবং ডানদিকে নিরাপদ ওয়েবসাইট)
আরেকটা বিষয়, সাইটের ফেভিকন (URL-এর বামদিকে ছোট আইকন টাইপ Image) সাধারণত ১৬x১৬ পিক্সেলের হয়। কিছু সাইটে দেখবেন এই অংশটি তুলনামূলক বেশি চওড়া। এগুলোতে ফেভিকনের পাশে খানিকটা বর্ধিত অংশ থাকে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সাইটের নাম লেখা থাকে এখানে। বর্ধিত অংশ আবার বিভিন্ন রঙয়ের হয়ে থাকে। সাধারণত নীল, হালকা নীল, হালকা সবুজ এবং সবুজ রং থাকে। এগুলো নিরাপত্তা মাত্রা নির্দেশ করে। একটি সাইট কতোটা নিরাপদ সেটি বুঝতে পারবেন এর ফেভিকনের পাশের এই রং দেখে।

(বামদিকে অনিরাপদ এবং ডানদিকে নিরাপদ ওয়েবসাইট)

একটি সাইটে SSL/TLS কীভাবে যুক্ত হয়?

বিশ্বব্যাপী কিছু স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান আছে যারা SSL/TLS সার্টিফিকেট প্রদান করে। একটি সাইট নিরাপদ নিশ্চিত করে তারপরই এরা স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। SSL/TLS সার্টিফিকেটযুক্ত কোনো সাইটের ফেভিকনের উপর মাউস কার্সর রাখলেই দেখতে পাবেন কোন প্রতিষ্ঠান ওই সাইটকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

এ ধরণের প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে-

  • ১) A-Trust
  • ২) Buypass
  • ৩) DigiCent
  • ৪) GeoTruts
  • ৫) GlobalSign
  • ৬) GoDaddy
  • ৭) SwissSign
  • 8) VeriSign ইত্যাদি।
0 comments

Airtel ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু শর্টকাট কোড

আজ নিয়ে এলাম এয়ারটেল বাংলাদেশ এর জন্য প্রয়োজনীয় একঝাকঁ কোডের সমাহার ,
যার যেটা লাগবে দেখে নেন , বেছে নেন
শুধু দয়া করে পোস্ট টা কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ।
প্যাচাল তো অনেক হলো এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কোড গুলাঃ

airtel TOP U.S.S.D
@ airtel prepaid account menu
»» account balance check –*778#
»» bonus check – *778*1#
»» sms check – *778*2#
»» bonus check – *778*3#
»» remaining main internet –*778*4#
»» free min (bundle) – *778*5#
»» bonus minute – *778*6#
»» bonus check – *778*7#
»» free min – *778*8#
»» usd $ check (roaming credit ) –*778*10#
@ my airtel my offer menu
»» special offer of the day –*222*1#
»» recharge bonus – *222*2#
»» use & win – *222*3#
»» bundle offer – *222*4#
»» my internet offer – *222*5#
@ airtel live menu
»» bill and package info –*121*1# (prepaid ,blackberry )
»» start a service – *121*2# (callertunes , m-radio , mobile backup , call block , missed call alert)
»» stop a service – *121*3# ( caller tunes , m-radio , mobile backup , missed call alert , classified service , breaking news,joker )
»» friends and family – *121*4# ( add , delete, replace , list of fnf)
»» call me back – *121*5#
»» other – *121*6# (internet setting (auto > manual ) , my number , list of ring back tone)
»» airtel internet – *121*7# ( prepaid package , postpage package )
»» prepaid package change –*121*8# ( adda , golpo ,kotha , dolbol etc )
»» bulk sms suspend – *121*9# ( suspend , un – suspend , check status )
prepaid bundle & winback bonus–*121*10#
»» airtel showroom address –*121*11# ( chittagong ,sylhet , khulna , rajshahi , rangpur,borishal etc.
0 comments

জেনে নিন ইন্টারনেটের কিছু অতি প্রয়োজনীয় শব্দের পূর্নাঙ্গ অর্থ

আমরা সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করি।যদি এমন হয় কেউ আপনাকে বলল যে আচ্ছা বলতো IP এর পূর্নাঙ্গ অর্থ কি ।যদি না বলতে পারেন তাহলে না কি লজ্জাই পড়তে হবে।তাই লজ্জায় যাতে না পড়তে হয় তার জন্য আমার এই টিউন করা।এই টিউনে আমি ইন্টানেটের কিছু অতি প্রয়োজনীয় শব্দের পূর্নাঙ্গ অর্থ জানাব।আসুন শুরু করি।

  • ১।WWW---World Wide Web
  • ২।IP=Internet Protocol
  • ৩।TCP= Transmission Control Protocol
  • ৪।HTML=HyperText Markup Language
  • ৫।URL=Uniform Resource Locator
  • ৬।CSS=Cascading Style Sheets
  • ৭।SQL=Structured Query Language
  • ৮।ASP= Active Server Pages
  • ৯।JSP=Java Server Pages
  • ১০।PHP=Hypertext Preprocessor
  • ১১।ICANN=Internet Corporation for Assigned Names and Numbers.
  • ১২।DSN=Domain Server Name
  • ১৩।CGI=Common Gateway Interface
  • ১৪।FAQ=Frequently asked questions
  • ১৫।FTP=File Transfer Protocol
  • 0 comments

    কপি প্রটেকটেড সাইট থেকে লিখা কপি করুন

    আমরা বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন সাইটে ভিজিট করি। অনেক সময় কোন জরুরী তথ্য আমাদের কপি করে সেভ করে রাখতে হয়। কিন্তু কপি করার সময় দেখা যায় সাইটে কপি প্রটেক্টেড করা আছে। কপি  প্রটেক্টেড সাইট থেকে কিভাবে কপি করতে হয় তাই আজ আপনাদের দেখাব। শুরু করা যাক…
    মজিলা ফায়ার বাগ (Mozilla FireBug) সম্পর্কে অনেকেই হয়ত জানেন, যারা জানেননা তাদের বলি এটা মজিলার একটা এক্সটেনশন। মজিলা ওপেন করে  Tools >> add-ons  এ গিয়ে সার্চ বক্সে Mozilla FireBug লিখে সার্চ দিলেই এক্সটেনশনটা চলে আসবে। এতাকে ইন্সটল করেনিন। এরপর ব্রউজার রিস্টার্ট দিলে উপরে ডান কর্নারে একটা বাগ এর ছবি চলে আসবে (নিচের ছবি দেখুন)।

    এইখানে ক্লিক করুন। নিচে একটি কোড পেজ আসবে। কোডে <body ট্যাগে ক্লিক করুন (নিচে ছবিতে দেখানও হল)।

    এবার নিচের ছবি দুইটি ফলো করুন। দেখবেন আপনি যা চান টা পেয়ে যাবেন। এইখান থেকে কপি করুন।


    ব্যাস হয়েগেল আপনার কাজ।
    এই কাজ গুগল ক্রমেও করা যায়, সেক্ষেত্রে আরও সোজা। আপনাকে কোন এক্সটেনশন ব্যাবহার করতে হবেনা। কোড পেজ আনতে ctrl+shift চাপুন। দেখবেন চলে আসবে। বাকীটা একই পদ্ধতি।
    0 comments

    ওয়েব সাইট তৈরী করার অতি প্রয়োজনীয় ৩০ টি টুলস


    নিচে আলোচিত ৩০টি প্রয়োজনীয় টুলস দ্বারা আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করতে হয়, এর জন্য কি কি টুলস লাগবে, কোথায় সেগুলো পাবেন,কিভাবে আপলোড করতে হয়,ম্যানেজ করার টুলস,জনপ্রিয়তার মাপকাঠি এবং সার্চ ইন্জিনে কিভাবে নিবন্ধন করতে হয় ইত্যাদি।যারা ওয়েব পেজ নিয়ে কাজ করতে চান তাদের এটি কাজে আসবে আশা করি।

    ওয়েব পেজ তৈরী করার টুলস

    ড্রিমওয়িভার-ওয়েব সাইট প্যাকেজ তৈরী করার জন্য খুবই জনপ্রিয় ।
    হটস্ক্রিপ্ট আপনার সাইটকে আকর্ষনীয় করার জন্য উম্মক্ত স্ক্রিপ্ট। (মুক্ত)
    এইচটিএমএল কীট -ওয়েব পেজ কোডিং করার টুলস।
    অটোরিপ্লেস-একাধিক ওয়েব পেজের টেক্সসমুহ সহজেই বদল করার জন্য। (মুক্ত)
    ন্যামো ওয়েব এডিটর- ওয়েব সাইট তৈরী করার টুলস।
    নোটপ্যাড++- নোটপ্যাড থেকে অধিকতর উন্নত সংস্করন। (মুক্ত)
    সেরিফ ওয়েবপ্লাস-ওয়েব পেজ তৈরী করার সফটওয়্যার।

    চিত্রলেখ (গ্রাফিকস) ডিজাইন টুলস

    অ্যাডোবে ফটোশপ-জনপ্রিয় ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার।
    কুলটেক্স-অনলাইন লোগো গ্রাফিকস তৈরী করার জন্য। (মুক্ত)
    ইরফানভিউ- ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার। (মুক্ত)
    পিক্সি-যেকোন রংয়ের এইচটিএমএল মান জানার জন্য।(মুক্ত)
    সেরিফ ড্রপ্লাস-গ্রাফিকস এডিটিং সফটওয়্যার।

    ওয়েব সাইট ব্যবস্হাপনা টুলস

    কনট্রিবিউট-সহজেই সাইট এবং ব্লগ হালনাগাদ করার জন্য।
    কফিকাপফ্রিএফটিপি-ওয়েব সাইট আপলোড এবং ব্যবস্হাপনা (মুক্ত)
    ইমেল চেক-স্প্যামাররা আপনার ওয়েব সাইট ইমেল এড্রেস দেখতে পায কি না তা যাচাই করা (মুক্ত)
    ফায়ারফক্স ওয়েব ডেভেলপার এক্টেনশন-ওয়েব সাইট প্রকাশনা বা তৈরী (মুক্ত)
    ফাইলজিলা-ওয়েব সাইট ফাইলস আপলোড এবং ব্যবস্হাপনা (মুক্ত)
    লিংক পপুলারিটি-আপনার ওয়েব সাইট সার্চ ইন্জিনের নিকট কতটা জনপ্রিয় তা যাচাই করার জন্য।(মুক্ত)
    অ্যালেক্সা টুলবার-অ্যালেক্সা সাইট তথ্যের জন্য(মুক্ত)
    লিংক্স ব্রাউজার-টেক্স ব্রাউজারে আপনার কেমন দেখাবে তা যাচাই করে দেখা(মুক্ত)
    ডব্লিউথ্রিসি ভ্যালিদেটর-আপনার পেজের কোডিংয়ের মান যাচাই করা(মুক্ত)

    ফ্লাশ এনিমেশন

    ফ্লাশ প্রো(প্রিমিয়ার ফ্লাশ তৈরী করার সফটওয়্যার
    সুইস ম্যাক্স-ফ্লাশ ফাইল তৈরী করার টুলস।
    এফোরডেক্স-কাঠামো(টেম্পলেট) ব্যবহার করে সহজেই ফ্লাশ সাইট তৈরী করা।
    ডিভআইও-ডিজিটাল ক্যামেরা থেকে ভিডিও এভিআই তে নেওয়া।(মুক্ত)
    কুলমুভস-সহজেই ফ্লাশ এনিমেশন তৈরী করা।
    টারবাইন এনকোডার- সচল চিত্র(ভিডিও) কে স্টিমিং ফ্লাশে পরিবর্তন করা (মুক্ত)

    অন্যান্য বিষয়

    এমএসএন সাইটসার্চ-আপনার সাইটে সার্চ সবিধা যোগ করতে।(মুক্ত)
    পিএইচপিবিবি-পিএইচপি-ভিত্তিক ফোরাম তৈরী করার জন্য।(মুক্ত)
    এক্সপিএফ মিউজিক প্লেয়ার-সাইটে এমপিফ্রি ফাইল চালানো।(মুক্ত)
    0 comments

    অনলাইনে ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুণ

    অনলাইনে ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুণ অনলাইনে। নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার ভিসা সঠিক কিনা।




    ১. তানজানিয়া- http://www.tanzania.go.tz/
    ২. কাতার- http://www.moi.gov.qa/site/english
    ৩. কুয়েত- http://www.moi.gov.kw/
    ৪. পাকিস্তান- http://www.moitt.gov.pk/
    ৫. সৌদি আরব- http://www.moi.gov.sa/
    ৬. দুবাই/আরব আমিরাত- http://www.moi.gov.ae/
    ৭. মিশর- http://www.moiegypt.gov.eg/english/
    ৮. বাংলাদেশ- http://www.moi.gov.bd/
    ৯. সাইপ্রাস- http://moi.gov.cy/
    ১০. নেপাল- http://www.moic.gov.np/
    ১১.আলবেনিয়া- http://www.moi.gov.al/
    ১২ জামবিয়া- http://www.moi.gov.gm/
    ১৩. জর্দান- http://www.moi.gov.jo/
    ১৪. ইন্ডিয়া- http://labour.nic.in/
    ১৫. কেনিয়া- http://www.labour.go.ke/
    ১৬. ইটালী- http://www.labour.gov.on.ca/english
    ১৭. সিংগাপুর- http://www.mom.gov.sg/
    ১৮. গ্রীস- http://www.mddsz.gov.si/en
    ১৯. শ্রীলংকা- http://www.labourdept.gov.lk/
    ২০. দক্ষিণ আফ্রিকা- http://www.labour.gov.za/
    ২১.  ইরান- http://www.irimlsa.ir/en
    ২২. গানা- http://www.ghana.gov.gh/
    ২৩. তাইল্যান্ড- http://www.mfa.go.th/
    ২৪. বাহরাইন- http://www.mol.gov.bh/
    ২৫. ভূটান- http://www.molhr.gov.bt/
    ২৬. কলমবিয়া- http://www.labour.gov.bc.ca/esb/        or http://www.gov.bc.ca/citz
    ২৭. কানাডা- http://www.labour.gov.on.ca/english/    or  http://www.cic.gc.ca/
    ২৮. বারবাডোস- http://www.labour.gov.bb/
    ২৯. কোরিয়া- http://www.moel.go.kr/english
    ৩০. জাপান- http://www.mhlw.go.jp/english/
    ৩১. সাইপ্রাস- http://www.mfa.gov.cy/
    ৩২. ভিয়েতনাম- http://english.molisa.gov.vn/
    ৩৩. নিউজিল্যান্ড- http://www.dol.govt.nz/
    ৩৪. নামিবিয়া- http://www.mol.gov.na/
    ৩৫. মালদ্বীপ- mhrys.gov.mv/
    ৩৬. মায়ানমার- http://www.mol.gov.mm/
    ৩৭.  লেবানন- http://www.labor.gov.lb/
    ৩৮.পোল্যান্ড- http://www.mpips.gov.pl/en
    ৩৯. ইংল্যান্ড- http://www.ukba.homeoffice.gov.uk/
    ৪০. বুলগেরিয়া- http://www.mlsp.government.bg/en
    ৪১. আমেরিকা- http://www.dvlottery.state.gov/ESC    or    http://www.dol.gov/
    ৪২. স্পেন- http://www.mtin.es/en
    ৪৩. ইউক্রেইন- http://www.mlsp.gov.ua/
    ৪৪. উগান্ডা- http://www.mglsd.go.ug/
    ৪৫. পেলেস্তাইন- http://www.mol.gov.ps/
    ৪৬. ব্রুনাই- http://www.labour.gov.bn/
    ৪৭. ইয়ামেন- http://www.dol.gov/
    ৪৮. নেদারল্যান্ড- http://english.szw.nl/
    ৪৯. জামবিয়া- http://www.mlss.gov.zm/
    ৫০. অষ্ট্রেলিয়া- http://www.workplace.gov.au/
    ৫১. জিমবাবুয়ে- http://www.dol.gov/
    ৫২. ফিলিফাইন- http://www.dole.gov.ph/
    ৫৩. মালয়েশিয়া- http://www.mohr.gov.my/
    ৫৪. রাশিয়া- http://www.labour.gov.on.ca/
    0 comments

    DVD-R, DVD+R, DVD+RW, এবং DVD-RW এর মাঝে পার্থক্য গুলো



    আসুন প্রথমত আমরা R এবিং RW এর মাঝে প্রথক্য গুলো লক্ষ্য করি R দিয়ে READABLE (সিডি থেকে ডাটা পড়তে/প্ল্যে করতে পারা) এবং W দিয়ে WRITEABLE (সিডিতে ডাটা সংরক্ষণ করতে পারা ) বুঝানো হয়।
    DVD-R এবং DVD-RW, অথবা DVD+R এবং DVD+RW এর মাঝে প্রধান পার্থক্য গুলো হচ্ছে R ফরমেটের ডিস্ক গুলো কে একবারWrite করার পর সেটা থেকে আর কখনো কোন ডাটা মুছা যাবে না। কিন্তু RW ফরমেটের ডিস্ক গুলো কে বার বার মুছা যাবে ও Data Write করা যাবে। R ফরমেটের ডিস্ক গুলো ফাইল রাইট করে রাখার জন্য ভালো কারণ এ থেকে ফাইল হারানর সম্ভাবনা খুবই কম সিডি নষ্ট না হওয়া পর্যন্ত তারপর আবার দামও কম যেখানে R ফরমেটের সিডির ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা সেখানে RW ফরমেটের সিডি গুলোর দাম ৮০ টাকা +
    এবার আসুন DVD-R এবং DVD+R এর মাঝে পার্থক্য যাচাই করি।
    যেহেতু উপরেই DVD-R এবং DVD-RW সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছি যে এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে এক টা শুধু মাত্র একবার Writable এবং আরেকটি অনেকবার Write করা যাবে। ঠিক তেমনি এটা DVD+R এবং DVD+RW এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ DVD-R যে কাজ DVD+R এর একই কাজ, আবার DVD-RW এর যে কাজ DVD+RW এরও একই কাজ । তাই যদি হয় তাহলে +(প্লাস) এবং -(মাইনাস) এর মাঝে পার্থক্য কি?
    হ্যাঁ পার্থক্য অবশ্যই আছে
    • DVD-R/RW এর প্রাথমিক ডেভেলপ এর কাজ করেছিল পাইওনিয়ার, যা পাইওনিয়ার ও অ্যাপল প্রাথমিক ভাবে ব্যবহার করেছিল বা করতো । এই -(মাইনাস) ডিস্কগুলো ডিস্কের সার্ফেসে এক লেয়ারের উপর রাইট করা যেত । এই ডিস্ক গুলো DVDR+R/RW এর চেয়ে কম মূল্যের এবং ধারণ ক্ষমতাও কম ।
    • DVDR+R/RW ফরমেটের ডিস্ক গুলো ফিলিপ্স, ডেল, সনি, এইচপি, এবং Mcft সাপোর্ট করতো , এবং এগুলো একাধিক লেয়ারে রাইট করা যেত/ যায়। এবং DVD+R/RW ডিস্ক গুলো DVD-R/RW চেয়ে কিছুটা ভালো এবং ডাটা ধারণ ক্ষমতাও অনেক বেশি যার কারনে দামও কিছুটা বেশি।
    উপরের বর্ণনা গুলো ছিল DVD ডিস্ক সম্পর্কে আর DVD-ROM এবং DVD+RW ড্রাইভ গুলোর মাঝে পার্থক্য হল রম ড্রাইভ শুধু ডাটা রিড করতে পারে আর RW ড্রাইভ গুলো রাইট ,ড়িড, এমন কি রিরাইট এর কাজও করে
    আসা করি DVD-R,DVD-RW,DVD+R,DVD+RW ডিস্কগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পেয়েছেন আর DVD-ROM এবং DVD+RW ড্রাইভগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পেয়েছেন আশাকরি ।
    0 comments

    আপনার যে কোন ধরনের Corrupted পেনড্রাইভ ঠিক করুন , মেমোরি কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়াই

    আজকে আমি আপনাদের শেখাবো কিভাবে Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কিভাবে  ঠিক করা যায়। তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যাই। প্রথমে আপনার উইন্ডোজের START এ কিল্ক করে RUN এ গিয়ে cmd লিখে enter চাপুন। নিচের ছবির মত করে ।Untitled 1 copy ঠিক করুন আপনার যে কোন ধরনের Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়াই
    তারপর Command Prompt চালু হবে।এখন আপনার স্বাদের কম্পিউটারে  Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি লাগান।
    ১ নং ধাপ – এখন প্রথমে টাইপ করুন একসাথে ( diskpart ) তারপর enter চাপুন।
    ২ নং ধাপ – অবার টাইপ করুন ( list disk ) এখন আপনার ড্রাইভ শো করবে। দেখুন আপনার Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরির ড্রাইভ কোনটা ।
    ৩ নং ধাপ – যদি disk 1 বা disk 2 হয় তাহলে যথাক্রমে ( select disk 1 বা select disk 2 ) টাইপ করুন এবং enter চাপুন।
    ৪ নং ধাপ – এখন ( clean ) লিখে enter প্রেস করুন।
    ৫ নং ধাপ – টাইপ করুন ( create partition primary ) লিখে enter প্রেস করুন।
    ৬ নং ধাপ – টাইপ করুন ‍( active ) লিখে enter প্রেস করুন।
    ৭ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( select partition 1 ) লিখে enter প্রেস করুন। ( আপনার ড্রাইভ অনুয়ায়ী আগেই বলেছি যথাক্রমে)
    ৮ নং ধাপ – টাইপ করুন ( format fs=fat32 ) লিখে enter প্রেস করুন। আপনি চাইলে fat32 এর বদলে ntfs ফরমেটে ফরমেট দিতে পারেন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এখন Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি ফরমেট হতে থাকবে। 100% হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। 100% হলে ‍Successfully দেখাবে এখন ( exit ) লিখে enter প্রেস করলে Command Prompt বন্ধ হবে । এখন My computer ওপেন করে দেখুন ঠিক হয়ে গেছে।
     নিচের স্ক্রিনশট দিলাম
    0 comments

    জাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে কি করবেন?

     জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’-



    এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়। ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে। নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমান সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদ, চাকরির প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, নিকাহনামা এবং পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেওয়ার দরকার নেই।

    নাম পরিবর্তনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেওয়ার দরকার নেই), বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ হাজির হতে হবে।

    স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

    পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।

    জন্মতারিখ সংশোধনঃ যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।

    ঠিকানা সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়। একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে। এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।

    রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

    বিবিধ সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।

    হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ ২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।

    পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।

    যাঁরা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তাঁরা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।

    অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।

    নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যাঁদের বয়স এখন ১৮ হচ্ছে, তাঁরা কি ভোটার হতে পারবেন? এ বিষয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু জানান, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠার কথা। কিন্তু এখন শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় নাম ওঠানোর সুযোগ রাখা হচ্ছে। সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ নেই কেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুধু একটি কার্যালয়ে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি এবং এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। নতুন কারও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার তালিকায় তাঁর নাম ওঠাতে হয়। এটি অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল ও সহায়ক সরঞ্জামের অভাবে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জটিলতায় পড়তে হয়। এই জটিলতা এড়াতে আপাতত সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যাঁর বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাঁদেরই, যাঁদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।

    যোগাযোগঃ ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে নগরবাসীকে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।
    0 comments
    Flag Counter
     
    Helped By : Copyright © 2014. বাউনডুলে - All Rights Reserved
    Proudly powered by Blogger