বাউনডুলে

বাউনডুলে
Featured Post Today
print this page
Latest Post

এখন নিজেই তৈরি করুন সাব মেনু

আমরা আজ শিখবো কিভাবে HTML এবং CSS দিয়ে সাব মেনু তৈরি করতে হয়। তাহলে প্রথমে একটি নতুন HTML ফাইল Open করি এবং তাতে CSS ফাইল এর Link করি। এখন আপনি ইচ্ছা করলে কপি-পেষ্ট করে সাব মেনুটি তৈরি করতে পারেন। তাহলে আমরা এখন চেষ্টা করি এবং স্ক্রীন শটটি লক্ষ করি।

CSS

#navigation{ width:750px; height:45px; margin:auto;}
#navigation ul{ margin:0px; padding:0px; list-style:none;}
#navigation ul li{ float:left; width:150px; position:relative;}
#navigation ul li a{ text-decoration:none; font-family:Arial, Helvetica, sans-serif; font-size:14px; display:block; background:#0f6581; color:#ffffff; line-height:45px; text-align:center;}
#navigation ul li a:hover{ background:#3bbdcd; color:#000000;}
#navigation ul ul { position:absolute; visibility:hidden;}
#navigation ul li:hover ul{ visibility:visible;}
#navigation ul li:hover ul li{ float:left;}

HTML

<div id="navigation">

<ul>

<li><a href="index.html">Home</a></li>

<li><a href="about-us.html">About Us</a></li>

<li><a href="location.html">Location</a></li>

<li><a href="services.html">Services</a>

<ul>

<li><a href="staff-careers.html">Careers</a></li>

<li><a href="contact-us.html">Contact us</a></li>

<li><a href="click-here.html">Click Here to View</a></li>

<li><a href="Lifeline–Emergency.html">Lifeline</a></li>

</ul>

</li>

<li><a href="childrens-programs.html">Programs</a></li>

</ul>

</div>
0 comments

কম্পিউটারে হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট না করলে করণীয়

হালের আমলে ক্লাউড স্টোরেজের ব্যবহার বাড়লেও এখনও কম্পিউটারের সব তথ্য হার্ডডিস্কেই সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। অনেক সময় কম্পিউটার চালুর পর নানা কারণে হার্ডডিক্স খুঁজে পাওয়া যায় না।
দেখা যায়, ঠিকঠাকভাবে পাওয়ার চালু হলেও হার্ডডিক্স ডিটেক্ট হচ্ছে না। এ রকম সমস্যা হলে হার্ডডিক্স খুঁজে পেতে করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে তুলে ধরা হলো এ টিউটোরিয়ালে।
১. কম্পিউটারটির কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাই থেকে আসা পাওয়ার লাইনটি ঠিকভাবে যুক্ত আছে কি না তা দেখতে হবে। মাঝে মাঝে লাইনটির সমস্যা কারণে হার্ডডিক্সের লাইনে সমস্যা হয়ে থাকে।

২. মাদারবোর্ডের সঙ্গে হার্ডডিস্কটির আইডিই বাস ক্যাবল অথবা সাটা ক্যাবল ঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কিনা তা দেখতে হবে। যদি না থাকে তাহলে তা ঠিক করে দিতে হবে।
৩. BIOS-এ IDE অটো ডিটেক্ট অপশনটি ডিজেবল থাকলে তা ৪টি IDE ডিভাইসের জন্য এনাবল করতে হবে নতুবা ম্যানুয়ালি HDD কে ডিটেক্ট করিয়ে দিতে হবে।
৪. কনফিগারেশরনের জন্য যদি একই সেটিংসে একাধিক IDE Device থাকে তবে তা (CD/DVD ROM,HDD) পাওয়া নাও যেতে পারে- যেমন দেখা গেল যে একটি HDD ও একটি DVD ROM উভয়েই Secondary master হিসেবে কনফিগার করা। এ ক্ষেত্রে দুটি Device-এর কোনো একটি নাও পাওয়া যেতে পারে।
৫. হার্ডডিস্কটি মাদারবোর্ডের সঙ্গে প্রাইমারি না সেকেন্ডারি হিসেবে যুক্ত তা ঠিক করে নিতে হবে।
0 comments

পিসি থেকে অন্য আরেক পিসিতে ডাটা স্থানান্তর করার সবচেয়ে সহজ উপায়

এক পিসি থেকে অন্য আরেক পিসিতে ডাটা স্থানান্তর করার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে সহজ উপায় হলো উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার টুল ব্যবহার করা। এই টুল অফার করে বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সপোর্ট মেকানিজ। এসব মেকানিজমে রয়েছে নেটওয়ার্ক কানেকশন, সিডি বা ডিভিডিতে ফাইল বার্ন করা, ইউএসবি মেমরিতে বা ইউএসবি ডাটা ট্রান্সফার ক্যাবলে কপি করা।

ক্যাবল মেথড বা প্রক্রিয়াটি সবচেয়ে সহজ। অবশ্য এ প্রক্রিয়ায় কাজ করতে চাইলে দরকার একটি বাড়তি কর্ড বা তার। এই তার উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার টুলের সিডির সাথে বান্ডেল আকারে পাওয়া যায়। এই টুল উইন্ডোজ ৭-এ বিল্ট-ইন অবস্থায় রয়েছে, যা অ্যাপ্লাই করা যায় এক্সপি এবং ভিস্তাতে। এজন্য নীল বর্ণের Download বাটনে ক্লিক করে প্রম্পট অনুসরণ করে এই টুলটি ইনস্টল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ডিফল্ট অপশন বেছে নেয়া উচিত।
পুরনো পিসিতে কাজ শুরু করতে চাইলে
1. Start>All Programs>Accessories>System Tools-এ ক্লিক করে Windows Easy Transfer-এ ক্লিক কতে হবে।
2. এবার নতুন কমপিউটারে (উইন্ডোজ ৭-এ) সুইচ করে একই কাজ করুন। উভয় কমপিউটারে যখন Welcome to Windows Easy Transfer স্ক্রিন আবির্ভূত হবে, তখন Next-এ ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী ডায়ালগবক্স জানতে চাইবে কিভাবে ফাইল ট্রান্সফার করা হবে। এক্ষেত্রে উভয় কমপিউটার ‘An Easy Transfer cable’ অপশন বেছে নিতে হবে। পুরনো পিসি (এক্সপি/ভিস্তা) প্রদর্শন করবে শুধু ‘This is my old computer’ একটি অপশন হিসেবে। এই অপশনে ক্লিক করুন।
3. এবার উইন্ডোজ ৭ পিসিতে বেছে নিন ‘This is my new computer’ অপশন। এর ফলে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে ‘Do you need to install windows Easy Transfer on your old computer?’ এবার ‘I already installed it on my old computer’ অপশন বেছে নিয়ে উভয় কমপিউটারের ক্ষেত্রে Next-এ ক্লিক করতে হবে।
4. এবার উভয় কমপিউটারের উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার ক্যাবল দিয়ে যুক্ত করতে হবে। এজন্য প্রত্যেক ক্যাবলের শেষ প্রান্ত ইউএসবি সকেটে ঢোকাতে হবে। উইন্ডোজ ৭ কমপিউটার পুরনো কমপিউটারের কনটেন্ট স্ক্যান করবে। কিছুক্ষণ পরে ইউজার অ্যাকাউন্ট, সেটিং এবং ফাইলের লিস্ট প্রদর্শিত হবে, যা ট্রান্সফার করা যাবে।
5. পুরনো কমপিউটার প্রদর্শন করবে ‘ট্রান্সফারিং ফাইলস অ্যান্ড সেটিং’ অপশন। লক্ষণীয়, এক্ষেত্রে কোনো কিছুই ট্রান্সফার হয় না। এবার নতুন পিসি প্রদর্শন করে ‘চুজ হেয়ার টু ট্রান্সফার’ উইন্ডো। প্রত্যেক ইউজার অ্যাকাউন্ট লিস্টেড হবে এবং বাই-ডিফল্ট টিক করা থাকবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে টিক অপসারণ করার জন্য ক্লিক করুন।
বিকল্পভাবে প্রত্যেক ইউজার অ্যাকাউন্ট থেকে সিলেক্ট করার আইটেম ট্রান্সফার করার জন্য Customize অপশনে ক্লিক করতে হবে সিলেকশন তৈরি করার আগে। লক্ষণীয়, প্রোগ্রাম এবং অ্যাপ্লিকেশন ট্রান্সফার করা যায় না এবং এগুলোর জন্য দরকার নতুন কমপিউটারে ফ্রেস ইনস্টলেশন। নতুন উইন্ডোজ ৭ পিসিতে আসার পর যেভাবে ট্রান্সফার করা ইউজার অ্যাকাউন্ট আবির্ভূত হয় তা টোয়েক করা সম্ভব। যখন পুরনো কমপিউটার ‘Choose what to transfer’ ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করে তখন `Advanced Options’-এ ক্লিক করতে হবে।
বাই ডিফল্ট পুরনো কমপিউটারের মূল অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার হবে নতুন কমপিউটারের ডিফল্ট অ্যাকাউন্টে। যদিও সেগুলোর নামের পার্থক্য থাকে। যদি এটি গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে ‘Creat User’ বেছে নিন। এটি উইন্ডোজ ৭ পিসিতে নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করাতে বাধ্য করাবে। এবার নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট নেম দিয়ে পাওয়াওয়ার্ডে ট্যাপ করে Create-এ ক্লিক করুন। এবার ডায়ালগবক্সের Advanced Options থেকে বের হবার জন্য Save-এ করুন।
এবার নতুন উইন্ডোজ ৭ কমপিউটারে Transfer’ বাটনে ক্লিক করুন। এর ফলে ‘Transfering fils and setting to this computer’ উইন্ডো আবির্ভূত হবে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের সিলেক্ট করা আইটেমের ট্রান্সফারের অগ্রগতি দেখা যাবে।
ডাটা ট্রান্সফারের প্রসেস দীর্ঘ সময় নিতে পারে, যা নির্ভর করছে কতটুকু ডাটা ট্রান্সফার করছে তার ওপর। আপনি যাই করেন না কেন, কমপিউটারের কাজে বাধা দেয়া ঠিক হবে না। যদি এটি ল্যাপটপ হয়, তাহলে মূল পাওয়ারের ব্যাপারে আপনাকে নিশ্চিত থাকতে হবে।
যদি ডাটা ট্রান্সফারের কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়, তাহলে উইন্ডোজ ৭ কমপিউটারে এক উইন্ডো প্রদর্শিত হবে, যেখানে উল্লেখ করা হয় your transfer is complete। এবার ‘See What was transfered’ এরর মেসেজ আবির্ভূত হবে। যদি আপনি আরো বেশি উৎসাহী হন, তাহলে ‘See a list of programms you might want to install on your new computer’ অপশনে আপনার পুরনো পিসিতে ইনস্টল করা অ্যাপ্লিকেশনের লিস্ট প্রদর্শিত হবে। এই কাজ শেষ করার পর উইন্ডোজ ইজি ট্রান্সফার ইউটিলিকে বন্ধ করতে পারেন নিরাপদে।
0 comments

আপনি কি বাইক,মোটরসাইকেল,গাড়ি চুরির চিন্তায় ভুগছেন? ভুলে যান এইসব চুরির চিন্তা – প্রযুক্তি ব্যাবহার করে চোরকেই হাতেনাতে ধরুন

আজকে আমি আলোচনা কিভাবে আপনি আপনার যানবাহনকে চোরের হাত থেকে বাচাতে পারেন এবং কোন পদ্ধতিতে সেই চোরকে ধরতে পারেন। তো, শুরু করা যাক .....
আমাদের এই দেশে কারো বাইক বা মোটরসাইকেল চুরি হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেমন আধুনিক হয়েছি ঠিক তেমনি চুরেরাও কিন্তু আধুনিক হয়েছে- এটা আপনাকে মানতেই হবে। আপনি আপনার বাইক বা মোটরসাইকেল এর কিছু লক সিস্টেম ব্যাবহার করেও কিন্তু পরিত্রান পাচ্ছেন না। সুতরাং আপনাকে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যাবহার করতে হবে। আপনার এই সাধের বা প্রয়োজনের জিনিশটার দামের চেয়ে যে সিস্টেম টার দাম অনেক অনেক কম, আপনি কেন সেটা ব্যাবহার করবেন না ?
চুরি হয়ে গেলে মাথায় হাত দিয়ে লাভ নেই, আগেই জেনে রাখুন আপনার এই প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করবে, কিভাবে চোরকে তার কাজ থেকে বিরত রাখবেন ।
Gps Technology ,Gps Tracker price, Gps Tracker in Bangladesh, Gps Tracker for bike, Anti Theft Systems Bangladesh, Gps Tracking system, Gps Tracker for car
ঢাকা শহরে প্রায় কয়েক কোটি মানুষের বসবাস । আর এই কোটি মানুষের যাতায়াতের জন্য রয়েছে অসংখ্য গাড়ি। প্রত্যেক দিন এই গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিশেষ করে PRIVATE CAR. প্রত্যেক গাড়ির মালিকের শখ এবং নিতান্তই প্রয়োজন এর জিনিস তার গাড়িটি।
অথচ, অনেক ক্ষেত্রেই এই গাড়ির নিয়ন্ত্রণ থাকে গাড়ির ড্রাইভার এর উপর। অর্থাৎ, ইচ্ছে করলেই গাড়ির ড্রাইভার আপনার অগোচরে কথা অমান্য করে তার ইচ্ছা মত যেখানে সেখানে ঘুরাফেরা করা , অপ্রয়োজনে এ সি চালানো, রাস্তা থেকে যাত্রী তোলা, তেল চুরি করা, অবস্থান নিয়ে মিথ্যা কথা বলা, গাড়ি অতিরিক্ত গতিতে চালানো ছাড়াও আপনার অনুমতি না নিয়েই চলে যেতে পারে ঢাকার বাইরে। অথবা বিক্রি করে দিতে পারে আপনার মূল্যবান গাড়িটি।
শুধু তাই নয়, আপনার গাড়িটি আপনি পার্ক করে যে জায়গায় রেখে নিজের কাজগুলু সারলেন, এসে দেখলেন যে আপনার গাড়িটি আর সেই জায়গায় নেই , অর্থাৎ আপনার গাড়িটি চুরি হয়ে গেছে। গাড়ি চুরেরা সাধারানত অন্যান্য চুরের চাইতে অধিক চালাক এবং এরা  চক্রবদ্ধভাবে গাড়ি চুরি করে থাকে। এবং এদের চক্রের সাথে আপনি হয়ত পেরে উঠতে পারবেন না বা পারেন না। ।
ঠিক এই রকম সমস্যার সমাধান এখন বাংলাদেশে রয়েছে কিছু প্রযুক্তি  । আপনি সেইগুলু ব্যাবহার করেই আপনার গাড়ির নিরাপত্তা দিতে পারবেন।
ধরুন আপনার গাড়িটি চুরি হয়ে গিয়েছে। আপনি তা জানতে পারলেন। এই হারিয়ে যাওয়া গাড়ি বা চুরি হয়ে যাওয়া গাড়িটি খুঁজে বের করতে আমাদের দেশে পাওয়া যাচ্ছে এমন কিছু DEVICE  যা আপনার শখের হারিয়ে যাওয়া গাড়িটির অবস্থান বলে দিতে পারবে। এই সিস্টেম এর নাম হল GPS TRACKER( GLOBAL POSITIONING SYSTEM)।  শুধু তাই নয়,এই সিস্টেম ব্যাবহার এর মাদ্ধমে আপনি এস এম এস করে গাড়িটি থামিয়ে দিতে পারবেন।সেই চোরটিও গাড়ির ভেতরেই আটকে পরবে।অর্থাৎ  আপনি একই সাথে গাড়ি এবং গাড়ি চোর দুটোই পাচ্ছেন। যাকে বলা যায় ‘সাপও মরবে,লাঠিও ভাঙবে না’।
এই TOTAL SYSTEM এর পেছনে কাজ করবে DEVICE সরবরাহকারি কিছু প্রতিষ্ঠান ।আপনি যখনি এই ধরনের কোন সমস্যায় পরবেন,তখনি ঐ প্রতিষ্ঠান গুলোতে INFORM  করলেই তারা আপনাকে আপনার গাড়িটি কোথায় আছে তার যাবতীয় খোঁজ খবর পেতে সাহায্য করবে।সেই সাথে গাড়িটি যেখানে আছে সেখানেই ব্লক করে দিবে।এভাবে তাদের  সাহায্যে আপনি খুব সহজেই  আপনার চুরি বা ছিনতাই হয়ে যাওয়া শখের গাড়িটি খুঁজে পাবেন।
শুধু তাই নয় DEVICE  এর মাদ্ধমে আপনার গাড়ির সকল তথ্য  আপনার কাছে থাকবে।  অর্থাৎ  আপনার মোবাইল এর দ্বারা  কোন কমান্ড করে আপনি জায়গায় দাঁড়িয়ে গাড়ির যে কোন ফাংশন বন্ধ করে দিতে পারবেন।
এই সিস্টেম ব্যাবহার করে আপনি যে সকল সুবিধা পেতে পারেন।
  • ১. আপনার হাতের মোবাইল দিয়েই গাড়িটির সকল প্রকার  নিয়ন্ত্রণ রক্ষা করতে পারবেন।
  • ২. ইন্টারনেট ব্যাবহার করে আপনি নিজেই গাড়ির অবস্থান দেখতে পারবেন।
  • ৩. ড্রাইভার এর সকল চালাকির অবসান ঘটাতে পারবেন।
  • ৪. চুরি বা ছিনতাই হলে গাড়িটির নিরাপত্তা পাবেন।
  • ৫. দৈনিক বা মাসিক তেল খরচ হিসেব করতে পারবেন।
  • ৬. আপনার গাড়িটি সারাদিন কোন কোন জায়গায় গেল, কোন জায়গায় দাঁড়াল, এই সকল তথ্য।
  • ৭. ৬ মাস পর্যন্ত আপনি যে কোন দিনের তথ্য পেতে পারেন অইসব কোম্পানি  কাছ থেকে।
এই সিস্টেম REAL TIME TRACKING পদ্ধতি মেনে চলে । প্রতি ১ মিনিট পর পর SERVER DATABASE এর UPGRADE হয়, ফলে আপনার গাড়িটির সারা দিনের তথ্য আপনি মুহূর্তেই পেতে পারেন। ধরুন আপনার গাড়ি আজকে সারাদিনে চলল ১০০ কি মি। আপনার FUEL CONSUMPTION হিসেব করলেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার তেলের খরচ ।
তাছাড়া আপনার গাড়িটি সারাদিন কোন কোন জায়গায় গেল, কোন জায়গায় দাঁড়াল, এই সকল তথ্য SERVER যে জমা থাকবে ৬ মাস। অর্থাৎ ৬ মাসের মধ্যে যে কোন দিন আপনি আপনার হিসেব চাইলেও অইসব কোম্পানি  আপনাকে তা দিতে পারবে ।
0 comments

প্রায় সব ব্লগেই Popular Posts গেজেটটি থেকে থাকে। কারন একটি ব্লগে এই পপুলার টিউন উইডগেট অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর তাই এই উইডগেটটি স্টাইলিশ করার চেস্টাও আমরা সবসময় করে থাকি। আজ ব্লগস্পট ব্লগের জন্য নিয়ে এলাম চরম একটি 3D স্টাইলের পপুলার টিউন। বুঝতেই পারছেন উইডগেটটি যেহেতু থ্রিডি স্টাইলের তাই এর আকর্ষণীয়তা কতটা! আসুন, ব্লগস্পট বিশেষজ্ঞ ভাইদের আজকে শেখাব আপনার ব্লগস্পট ব্লগে একটি সুন্দর, আকর্ষণীয় 3D স্টাইল Popular Posts উইডগেট লাগানোর পদ্ধতি। এই উইডগেটটি মূলত ফটোগ্রাফি বা অন্যান্য গ্যালারী কিংবা ছবি ভিত্তিক ব্লগের জন্য উপযোগী। তবে চাইলে আপনি যেকোন ব্লগেই ব্যবহার করতে পারবেন। এই পপুলার টিউন উইডগেটটি নিচের ইমেজের মত অনেকটা। তবে পুরোপুরি মিল নেই।


  • ব্লগস্পট ব্লগের ড্যাশবোর্ডে লগিন করে Layout সেকশনে যান।
  • সাইডবারে যথানিয়মে একটি Popular Posts উইডগেট খুলুন। তবে Popular Post উইডগেট যোগ করার সময় নিচের ছবির মত করে পপুলার টিউনটি সেটিংস করে নিন।



  • এবার উইডগেটটি সেভ করুন।
  • এখন চলে যান ব্লগস্পটের টেমপ্লেট থেকে এডিট এইচটিএমএল অপশনে।
  • টেমপ্লেট কোডগুলো থেকে </body> নামের কোডটি খুঁজে বের করুন এবং খুঁজে পেলেই এর উপরে নিচের কোডগুলো বসিয়ে দিন।
 copy this code into notepad then place your blog
 
 
<style type='text/css'>
 .cube { width: 300px; height: 300px;}
 a img { border: none; }
 #linksCube img { width: 100%; height: 100%; }
 </style>
 <script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.6.1/jquery.min.js' type='text/javascript'/>
 <script src='https://sr-site.googlecode.com/files/sr-site-image.js' type='text/javascript'/>
 <script charset='utf-8' type='text/javascript'>
 $(function () {
 $('.popular-posts ul').abupopularcube();
 });
 </script>
 <script src='https://sr-site.googlecode.com/files/popularpost.js' type='text/javascript'/>
 
 
  • এই পপুলার টিউন উইডগেটের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৩০০ এবং ৩০০ পিক্সেল করে দেয়া আছে। আপনি চাইলে দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ পরিবর্তন করতে পারেন। উপরের কোড লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো 300 এবং 300 এর জায়গায় আপনার চাহিদামত দৈর্ঘ্য প্রস্থ মাপ বসাতে পারেন।
  • সবশেষে টেমপ্লেট Save দিন। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে আকর্ষণীয় একটি একটি থ্রিডি পপুলার টিউন।
 
this post copy from bloggermaruf.com
0 comments

Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List



Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List: Are you looking for Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List. A complete list of Top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List is given below. The top 20 Bangladeshi Bangla News Papers/Bangla News Paper website List top to bottom serial is given according to Alexa Ranking:
1 comments

১৯৭১ এ মক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত অস্ত্রের বিবরন

১৯৭১ এ মক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের বিবরন।
থ্রীনট থ্রী রাইফেল
যশোর পতন, এপ্রীল ১৯৭১। EPR বাহিনী, থ্রীনট থ্রী হাতে প্রথমবার পাকিদের হটিয়ে শহরটি দখল করার পর।
থ্রী নট থ্রী .303 রাইফেল।


ব্রীটিষ Lee enfield co ডিজাইন এবং ব্রীটেন ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত রাইফেল। ম্যাগাজিন ৬ রাউন্ড।
মুক্তিযুদ্ধকালে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত যুদ্ধাস্ত্র। ২৫মার্চ কালরাতে রাজারবাগ পুলিশলাইনে আক্রমনকারি পাকি বাহিনি কে প্রথম প্রতিহত করা হয় এই থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়েই। খুবই টেকশই, বিকল হয় না বললেই চলে। ১৮৯০সালের ডিজাইনে তৈরি শত বছরের পুরনো অস্ত্রগুলো এখনো চলছে। পুলিশ-আনসারদের হাতে এখনো দেখা যায়।
M2 স্টেনগান.
ব্রীটেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত কার্বাইন। ২০ রাউন্ড গুলিভর্তি ম্যাগাজিন।
M2 9MM স্টেনগান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রীয় অস্ত্র।
পুর্বাঞ্চলে জাপানি আগ্রাসন ঠেকাতে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহি্নীর হাতে বিপুল পরিমান স্টেনগান মজুদ হয়। দেশ ভাগের পর অস্ত্রগুলো থেকে যায়।
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনীর সাথে। পর্বরতিতে খন্ডযুদ্ধে আর কিছু স্টেনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে।
গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে স্টারলিং সাব মেশিনগান, ছবিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকু চৌধুরীর নিজস্য এলবাম থেকে নেয়া।
Sterling -sub machine gun
ব্রীটিশ নির্মিত, ভারতে সংযোজিত স্টারলিং সাব মেশিনগান । অনেকে এটাকে ভুল করে স্টেনগান বলে, আসলে দেখতে প্রায় একই রকম বলে এই ভুল টা করে।স্টক ভাজ করা যায়। সর্ট রেঞ্জে খুবই কার্যকর ছোট সাব মেশিনগান। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড।
ঢাকা ভিত্তিক গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রায় সবার হাতেই এই অস্ত্র টি দেখাগেছে।
এসএলআর
যুদ্ধক্ষেত্রে SLR নিয়ে আক্রমন প্রস্তুতি মুক্তিযোদ্ধাদের।
SLR কাঁধে মিত্র ভারতিয় বাহিনী।
L1A1 SLR কম্ব্যাট রাইফেল।
'এসএলআর' নামে বহুল পরিচিত। ১৯৫৩ সালের বেলজিয়ান FN ডিজাইনে ব্রীটিষ নির্মিত L1A1 SLR সেলফ লোডিং কম্ব্যাট রাইফেল। সেমি-অটমেটিক।
বুলেটকার্টিজ 7.62 MM, ম্যাগাজিন ২০ রাউন্ড।
মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় পদাতিক বাহিনীর প্রধান কম্ব্যাট রাইফেল।
যুদ্ধে এই 'এস এল আর' ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়।
কালাসনিকভ AK47
বিখ্যাত রুশ কালাসনিকভ এর ডিজাইনে চিনে নকল করে তৈরি করা AK47 এস্যল্ট রাইফেল। কাজ করে অটোমেটিক, মেসিনগানের মত। বাঁকানো ম্যাগাজিনে গুলি ৪০ রাউন্ড।
দখলদার পাকিস্তানি পদাতিক বাহিনীর খুবই কার্যকর অটোমেটিক রাইফেল। পাকিস্তানি আর্মির কমান্ডারের হাতে দেখা যেত।
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে মুলত বিদ্রহি বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়।পরবর্তিতে খন্ডযুদ্ধে আর কিছু চাইনিজ AK47 মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে।
বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বর্তমানে লাইসেন্স নিয়ে এগুলো এ দেশেই তৈরি করছে। নিয়মিত বাহিনী গুলো এবং বিজিবি, RAB, আর্মড পুলিশ, কোষ্টগার্ড এরা সবাই এই অস্ত্র ব্যবহার করছে।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ পরবর্তি ৫০এর দশকে সোভিয়েট ইউনিয়নে এই অস্ত্রটির প্রচলন শুরু হয়ে এর জনপ্রীয়তা অপরিবর্তিত আছে এর উচ্চমান নির্মানশৈলির কারনে।
চিন অস্ত্রটি হুবুহু নকল করে বিভিন্ন দেশে বিক্রয় করছে।
কাদের বাহিনী একটি অপারেশনে, Bren LMG দেখা যাচ্ছে, পাসে বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকি।
এল এম জি
Bren MK-lll Light machine gun.

চেকস্লভাকিয়ার ডিজাইনকৃত, ব্রীটেনে নির্মিত। ব্রেনগান, LMG নামে বহুল পরিচিত খুবই কার্যকর একটি দু পা ওয়ালা লাইট মেশিনগান । এর বুলেটকার্টিজ থ্রী নটথ্রী রাইফেলের অনুরুপ। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড
মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনির সাথে। পরবর্তিতে ভারতীয় বাহিনীর কাছথেকে বেশকিছু এল এম জি ব্রেনগান সংগ্রহ করা হয়। যুদ্ধে এই অস্ত্র সকল ফ্রন্টে ব্যাপকভাবে ব্যাবহৃত হয়।
ডেগট্রায়ভ RPD Type 56 LMG
LMG-RPD-44

রাশিয়ার Vasily Degtyaryov এর ডিজাইনকৃত, পর্বরতিতে চিনে নকল করে তৈরি করা রাউন্ড ম্যাগাজিন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন LMG
পাকি নিয়মিত বাহিনীর প্রধান ‘এল এম জি’। Type 56 এবং Type 44 দুটি মডেল, কিন্তু দেখতে হুবুহু এক।
এর বেশ কয়েকটি মেশিনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়। ড্রাম টাইপ ম্যাগাজিন, ভেতরে চেইনলোডেড ১০০ রাউন্ড গুলি আটে। দক্ষ সেনা মুক্তিযোদ্ধারাই এগুলো ব্যবহার করতো।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখনো এগুলো ব্যাবহার করছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের হেভি মেশিনগান চালানোর ট্রেনিং চলছে
এইচ এম জি Browning M2
ব্রাউনিং কম্পানির ডিজাইনকৃত যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহিনীর বহুল ব্যবহৃত হেভি মেশিনগান। এর 30mm বুলেট ট্যাঙ্ক বডি ভেদ করতে পারে। চেইনলোডেড কার্তুজ ফিড।
মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত সেনা মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় সাজোঁয়া বাহিনী এবং শত্রু পাকিবাহিনী সবাই কাছেই এই ভারি মেশিনগান ছিল।
কিছু HMG গানবোটেও ফিট করা হয়েছিল। এটি বিমান বিধ্বংসি অস্ত্র হিসাবেও ব্যবহৃত হত।
ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তানে এখনো ব্যবহৃত হচ্ছে। খুবই ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন হেভি মেসিনগান।
1 comments
Flag Counter
 
Helped By : Copyright © 2014. বাউনডুলে - All Rights Reserved
Proudly powered by Blogger